Show Posts
|
Pages: [1] 2 3 4 5 »
|
আলাদা নাহ একই জিনিস বলতে পারেন, কারণ গুগল পে মূলত সকল ব্যবসায়ী কিংবা মার্চেন্টদের জন্য এবং যেকোনো ব্যাবহারকারী চাইলেই গুগল ওয়ালেট দিয়ে তাদেরকে পেমেন্ট করতে পারবে। একটা আরেকটার সাথে সম্পর্কিত এবং আগে একটাই ছিল, এখন সকলের সুবিধার জন্য একটু আলাদা করে নাম দিয়েছে, যাতে সকলে বুজতে পারে। দেখে নেন এখানেঃ https://wallet.google/#paymentsমানতে পারলাম না ভাই আমি নিজে গুগল পে + ওয়ালেট ইউজ করি। গুগল পে শুধু ব্যাবসায়ী বা মার্চেন্টদেরজন্য না। MFS এর মতো সেবা আছে গুগল পে তে।
|
|
|
আমিও ওমন প্যারা নিব নাহ দেখেই ভার্চুয়াল কার্ড ব্যাবহার করতেছি। আমি ব্যাংকের লোকের সাথে dual currency কার্ড নেওয়ার বিষয়ে কথা বলার পর বুজতে পেরেছি যে, সহজে কার্ড সব জায়গায় ব্যাবহার করা যাবে নাহ এবং প্যারাও অনেক বেশি।
সিটি ব্যাংক google pay নিয়ে এনেছে, তারপরও অনেক কাহিনী ও সীমাবদ্ধতার মাঝে। যদিও এখনো অন্য ব্যাংককে লিংক করা যায়, কিন্তু কাজের কি নাহ কে জানে। একদিন গুগল পে ব্যাবহার করে দেখতে হবে।
সিটি ব্যাংক মূলত গুগল ওয়ালেট আনছে। গুগল পে আর ওয়ালেট সম্পূর্ণ আলাদা। গুগল ওয়ালেট শুধুমাত্র কার্ড এড করে এন এফ সি কন্টাক্টলেস প্যামেন্ট করার জন্য। আগে ফিজিক্যাল কার্ড সাথে নেওয়া লাগতো এখন নেওয়া লাগবেনা শুধু এইটুকুই।
|
|
|
আমি কালকে রাতে তাড়াহুড়োতে credit card এর লিংকটা দিয়ে দিয়েছি, নিচে debit card এর লিংকটা দিলাম। ওখানেও বলা আছে যে, ৩% ট্যাক্স নিবে। সকলের সুবিধার জন্য ছবিও দিয়ে দিলাম আর দেখার জন্য সবার নিচে দেখিয়েন, তাইলে পেয়ে যাবেন।  লিংকঃ https://www.bracbank.com/schedule_of_charges/SCHEDULE-OF-CHARGES.PDFআমার চেনাজানা একজন বড় ভাই প্রতিমাসে Brac Bank এর কার্ড ব্যাবহার করে পেমেন্ট করে, তিনি আমাকে বলেছিল যে তার পেমেন্ট এ এমন ৩% থেকে ৫% ট্যাক্স নেয় এবং একেক সময় একেক রকম আরকি। তাই Brac Bank এর উদাহরণ দিলাম, আমি অবশ্য অন্যান্য ২ টা ব্যাংক ব্যবহার করি।  যেহুতু আমি ভার্চুয়াল কার্ড ব্যাবহার করি, তাই নিজের ব্যাংকের dual currency কার্ড ব্যবহারের দরকার পরে নাই। বাকি যাদের ট্যাক্স নিয়ে জানার দরকার, তারা নিজেরা অন্য ব্যাংকের ফি ও ট্যাক্স সম্পর্কে জানতে পারেন।  এতো পেরা নেই না ভাই। বাংলাদেশে সব ফালতু সিস্টেম। যেই দেশে আছি সেই দেশের ব্যাংকের কার্ড ব্যাবহার করি কোনো ঝামেলা নাই। স্মুথ লেনদেন হয়। এখন পর্যন্ত ১ বারের জন্যও কোনো সমস্যা পাই নি। কার্ড নেওয়া ও ঝামেলার না। ১০ মিনিটে নিজের নামে প্রিন্ট করা ফিজিক্যাল কার্ড নেওয়া যায় ব্যাংকেও যাওয়া লাগেনা আর ভার্চুয়াল কার্ড তো আছেই।
|
|
|
আপনি বাংলাদেশের ডুয়েল কারেন্সি কার্ড ব্যবহার করছেন কি নাহ জানি নাহ। কিন্তু সকল কার্ডেই ট্রাক্স রয়েছে, কিছু কার্ড সার্ভিস প্রদানকারি সেটি নিজেরা বহন করে অথবা মাসিক ফি এর সাথে নিয়ে নেয়। আর বাংলাদেশেরে ডুয়েলি কারেন্সি কার্ডের ট্রাক্স একেক ব্যাংকে একেক রকম। উদাহরণ হিসেবে যদি ব্রাক ব্যাংকের কথা বলি, তাহলে তারা সর্বনিম্ন ২০০ টাকা কিংবা বড় অর্থের লেনদেনে ৩% নিয়ে থাকে, যদি আপনি US এর বাহিরের কোনো কিছুতে পেমেন্ট করতে ব্যবহার করেন। এই লিংকে যেয়ে দেখে নেন: https://www.bracbank.com/schedule_of_charges_credit_card_july_2025.html আপনি যেই লিংক দিছেন সেটা ক্রেডিট কার্ডের চার্জ সম্পর্কিত। আমরা ক্রেডিট কার্ড নিয়ে আলাপ করছিলাম না। আলাপ মূলত ডেবিট কার্ড নিয়ে হচ্ছিলো। আমি ব্র্যাক ব্যাংকের ক্রেডিট কার্ড ইউজ করছি অনেকদিন আর বর্তমানে পূবালী ব্যাংকের ডেবিট কার্ড আছে যদিও ব্যাবহার করিনা। বর্তমানে যেই দেশে আছি সেই দেশের ব্যাংকের কার্ড ব্যাবহার করি।
|
|
|
ভাই করা যাচ্ছে না কেন জানি! গেট ইওর কার্ডে ক্লিক করলে ইরর কোড দিতেছে আমারে! আমি এতদিন জানতাম বাইবিটের কার্ড বাংলাদেশে এলাও না! নাকি নয়া নয় পলিসি চেন্জ করছে! বুঝলামনা কি হলো! সমাধান জানা থাকলে একটু হেল্প করেন। ওহ ভাই আরেকটা কথা জানার ছিলো! এসব কার্ড পেমেন্টে ট্যাক্সের কোনো কাহিনি আছে? আমি একবার আলিএক্সপ্রেস দিয়ে চায়না থেকে প্রোডাক্ট আনি। সেখানে আমার কার্ড না থাকায় এক পরিচিত একজনের কাছ থেকে পেমেন্ট করে নেই। সো টাকা নেয়ার সময় অতিরিক্ত কত পার্সেন্ট ১০-১৫% তিনি বেশি রাখেন আমার কাছে। বলেন ট্যাক কাটছে!
আলাদা ট্যাক্স কাটে এমনটা কখনো পাই নি। আমি বেশকিছু ট্রাঞ্জেকশন কমপ্লিট করছি বাইবিট কার্ডের মাধ্যমে। বাংলাদেশে ডুয়েল কারেন্সি কার্ডের মতো সিম্পল একটা বিষয়কে কি জটিল বানিয়ে রাখা হয়েছে। একটা ডুয়েল কারেন্সি কার্ড নেওয়া আর যুদ্ধ করা সমান। আমি বর্তমানে যেই দেশে আছি সেখানে ব্যাংকের এপস এর মাধ্যমে ২ থেকে ৩ মিনিটে একাউন্ট খুলে অই ব্যাংকের যেকোনো ব্রাঞ্চ বা KIOSK বুথ এ গিয়ে ৫ মিনিটের মধ্যে নিজে নিজে মেশিনে রেসিডেন্সি কার্ড নাম্বার দিয়ে নিজের নামে ডুয়েল কারেন্সি কার্ড প্রিন্ট করে নিয়ে নেওয়া যায়। এছাড়া ভার্চুয়াল কার্ড যেটা থাকে সেটাও ডুয়েল কারেন্সি। এই দেশের মোবাইল ওয়ালেট থেকেও ডুয়েল কারেন্সি কার্ড দেয় ফিজিক্যাল+ভার্চুয়াল। মোবাইল ওয়ালেট এ যেই পরিমাণ সুযোগ সুবিধা আছে আগামী ৫০ বছরেও বাংলাদেশের কোনো ব্যাংকের এপসেও সেই সুবিধা আসবে কিনা সন্দেহ। ব্যাংক একাউন্ট খুলতেও শুধু রেসিডেন্সি কার্ডের নাম্বার লাগে এর বাহিরে কিছুই লাগেনা। রেসিডেন্সি কার্ড নাম্বার দিলে সব তথ্য অটোমেটিক নিয়ে নেয়। বাংলাদেশে কবে হবে এতো সহজ সিস্টেম।
|
|
|
ভাই কার্ড ছাড়া কিভাবে কার্ড পেমেন্ট করবো কারো কোনো আইডিয়া আছে? প্রথমত আমার কোনো ফিজিক্যাল কার্ড নাই, আর ডুয়েল কারেন্সি ভার্চুয়াল কার্ড কিভাবে কাজ করে বা কোথায় পাবো বুঝতেছিনা, জানিনা। আর ভার্চুয়াল কার্ডে KYC করা লাগবে কিনা! পেমেন্ট এমাউন্টটা ভালোই বড়, আর কার্ড ছাড়া অন্য কোনো মেথড দেখতেছিনা আপাতত। নিচে দেয়া ছবির মতো চেকআউট গেটওয়ে। আমি মূলত একটা এপস্ এর সাবক্রিবপশন কেনার ট্রাই করতেছি।  Bybit ভার্চুয়াল কার্ড ইউজ করতে পারেন। বাংলাদেশীদের জন্য এটা ভালোই। যদিও আমি বাইবিট ইউজ করিনা অনেকদিন। একসময় ইউজ করতাম। বর্তমানে আমার বাংলাদেশ সহ বাংলাদেশের বাহিরের ব্যাংকের ১৪ টা ডুয়েল কারেন্সি মাষ্টারকার্ড + ভিসাকার্ড আছে তাই আর বাইবিট ইউজ করা হয় না। তবে এটা ভালোই। ট্রাই করে দেখতে পারেন।
|
|
|
আসসালামু আলাইকুম। কেমন আছেন প্রিয় ভাইয়েরা। প্রচুর ব্যাস্ততার কারণে ঠিকমতক ফোন হাতে নেওয়ার সময় পাচ্ছিনা। একটু সময় করে ফোরামে আসলাম একটা প্রয়োজনে। ফোরামে কেউ আছেন যিনি ভিপিএন নিয়ে কাজ করেন? আমার একটা বাংলাদেশে সার্ভারের Openvpn কনফিগ লাগে। দেশের বাহিরে থেকে বিকাশ , নগদ এসব এপস ব্যাবহারের জন্য। কারো কাছে থাকলে প্রাইস সহ আমাকে জানানোর অনুরোধ রইলো।
|
|
|
আমি নিজেই ইউজ করতেছি বর্তমানে। উইন্ডোজ ১০ + ডেবিয়ান চালাচ্ছি। আর ডুয়েলবুট মারতে গিয়ে আমার সেইম কাহিনি হয়ে গেছে। আমিও ভয়ে ছিলাম যে আমার উইন্ডোজ না করাপটেড হয়ে যায়, হয়েছেও তাই। আর এই পাকনামি টা করছিলো BlackHatSojib। ডুয়েলবুট করার সময় ষ্টোরেজ এ দেখবেন ১৬ মেগাবাইট এর মতো ছোট একটা পার্টিশন আছে, সাইজ কম বেশি হতে পারে, সেটা ভুলেও টাচ করবেন না। টাচ করছেন তো উইনডোজ আর বুট হবে না। একই কাজ ৩-৪ বার করার পর বুঝতে পারছি যে সমস্যা আসলে কোন যায়গা থেকে হচ্ছিলো। লিনাক্স + উইন্ডোজ ৬-৭ বার ইনষ্টল করা লাগছে আমার। শুধু এটা বের করতে যে বার বার সেটাপ দেয়ার পরেও ডুয়েল বুট না হয়ে সিংগেল বুট হচ্ছে কেনো।
এখন দোষ আমার? আমি কি উইন্ডোজ চালাই মিয়া যে জানমু অই ড্রাইভ ডিলিট দিয়া দিলে করাপ্টেড হয়ে যাবে? উইন্ডোজ তো আমার কাছে বিরক্তিকর লাগে। আমিতো ডুয়েল বুট চালাই না। ভাই তোমারেই তো আমার প্রয়োজন। কিভাবে কি করছো আইডিয়া দিতে পারো? আমি ইনিশিয়ালি উইন্ডোজ থেকে শুরু করতে যাচ্ছি। পার্টিশন এখনো করিনি। ৩ ভাগ করে, ১ টা ১ টায় উইন্ডোজ আর লিনাক্স, বাকি ১টা জেনারেল স্টোরেজ রাখবো। আর বুট পার্টিশনের বিষয়টা বুঝিনাই। এটা তো সম্ভবতো উইন্ডোজ সেটআপ করার সময়ই তৈরি হয়ে যায় ১০০ এমবি সামথিং। লিনাক্স যখন ইনস্টল করবো তখন যে ডেডিকেটেড ড্রাইভ ওর জন্য রাখছি সেটা আস্তে করে সিলেক্ট করে সেটআপ মেরে দিবো এইতো? আই মিন অন্য কিছু ডিলিট করবো না!?!?
আর লিনাক্সের জন্য কত জিবি বরাদ্দ রাখছো?
যতোটা সহজে বলে দিলেন ড্রাইভ সিলেক্ট করে আস্তে করে সেটাপ দিয়ে দিবেন এতোটা সহজ না। রুট,হুট,সোয়াপ,হুম সব ড্রাইভ সেটাপ উইজার্ড থেকে করা লাগে। তাও ভালো নরমাল ডিস্ট্রো গুলাতে গ্রাফিক্যাল সেটাপ উইজার্ড থাকে। কিন্তু আর্ক লিনাক্সে সেটাপ করার জন্য কোনো উইজার্ড পাবেন না। শুধু একটা টার্মিনাল পাবেন সেখানে কমান্ড দিয়ে দিয়ে ইন্সটল করা লাগবে। আর্ক ইউজ করি আমি। আর্ক একটা মজার জিনিস কারণ আর্ক লিনাক্স হলো রোলিং আপডেট ডিস্ট্রো। ধরেন আপনি আর্ক এর ১২ ভার্সন চালাচ্ছেন ১৩ রিলিজ হলে আপনাকে ম্যানুয়েলি ১৩ ইন্সটল দেওয়া লাগবেনা। এটা অটো সিস্টেম থেকে ১৩ তে আপডেট হয়ে সেটাপ হয়ে যাবে আপনি টের ও পাবেন না। আর্কে প্রতিটা জিনিস আপটু ডেট থাকে। আমি 'র' আর্ক লিন্যাক্সে ডেক্সটপ এনভায়রনমেন্ট হিসাবে গ্নোম ইউজ করি।
|
|
|
সামান্য কিছু মেরিট পাওয়ার আশায় যে যেকোনো উৎসব বা গুরুত্বপূর্ণ দিনরে নিয়ে পোস্ট করেন এটা আহামরি কোনো বিষয় না। আমি নিজেও করি করতাম। বাট করার আগে ভেবে চিন্তে একটু গবেষণা করে পোস্ট কইরেন। নিজের বিবেগ বুদ্ধি বিশ্বাস ধ্বংস কইরেন না। দুইদিন পর পর এই বালেন ইভেন্ট ঐ বালের ইভেন্ট। আরে ভাই ক্রিপ্টের জন্যও তো অনেক গুরুত্বপূর্ণ ডেট আছে। তখন আপনাদের এসব পোস্ট কই যায়! কিছুদিন আগে সাতশির জন্মদিন ছিলো। সেটা নিয়ে তো আপনার কিছুই দেখলাম না। সেটা নিয়ে তো একটা বিস্তারিত পোস্ট করতে পারতেন! না আপনি একটা আজাইরা একটা টপিক নিয়ে আছেন যা ইসলামের ভাবমূর্তি নষ্ট করে। এসব রালির আড়ালে কুফুড়ি কাজ চলতেছে, পাবলিকলি মূর্তিপূজা হচ্ছে। আর মানা না মানা পরের বিষয় ভাই। অনেকে জিনিসটার সিরিয়াসনেসই বোঝেই না। ট্রেন্ডের সাথে গা ভাসায়। এদিকে যে আপনারা পাপ করতেছেন সেটা বুঝতে চাননা। নর্ববর্ষ মানে টা কি? নতুন বছরকে বরণ করা! শাড়ি পান্জাবি পড়া, পান্তা ইলিশ খাওয়া, বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হওয়া ইত্যাদি। আমরা তো এতোটুকুই বুঝতাম। বাট বর্তমানে নববর্ষকে কেন্দ্র করে যেসব কাজকর্ম করা হচ্ছে, বিশেষ করে এই যে বিভিন্ন মূর্তির সোকেস করা হচ্ছে এটা নববর্ষের মধ্যে পরে না। আগে এমনটা ছিলো না। মঙ্গল শোভাযাত্রা নামে যে এই রালি করা হয় এটা অরিজিন্যালি ছিলোনা। ছিলো মূলত আনন্দ শোভাযাত্রা। মা*গি কি বলে দেখেন। https://www.facebook.com/61568715494793/videos/2079294785924356/?mibextid=rS40aB7S9Ucbxw6vপহেলা বৈশাখ বলেন আর ভালোবাসা দিবস এইসব আমার দুই চোখের বিষ। যতো আকাম কুকাম আছে সব হয় এই সময়গুলাতে। থার্টি ফার্ষ্ট নাইটের কথা না হয় না ই বললাম। যাই হোক ভাই লিংকের মহিলাটার সাথে আপনার শুভ বিবাহ দেওয়ার চিন্তা আমার মাথায় আসলো। রাজি কিনা বলেন।😂
|
|
|
তোমারে কে কইছে? স্টারলিংক তোমারে তোমার ফ্রিডম দিবে। যদি তুমি পারো তাইলে ব্যাবসা করো এটা দিয়ে। কিন্তু মজার ব্যাপার হইলো কেউ তেমন সুবিধা করে উঠতে পারবে না। কারণ হলো বাংলাদেশের গ্রাম এলাকার যেই রাজনীতি, তুমি চাইলেই একটা এলাকায় বিজনেস করতে পারবা না। আমারেলাকায় আমি বিজনেস করবো বলছিলাম মনে আছে? কয়েকটা বড় বড় কোম্পানীর সাথে আলাপ তুমি নিজেই করেছো, এখন বড় সমস্যা হচ্ছে হাটুর জোর।
আমার এলাকায় যদি আমার হাটুর জোর অন্যের চাইতে কম থাকে, তাহলে বিজনেস সেই করবে, আমি পারবো না। গ্রামের বিজনেস পলিসি গুলো খুবই খারাপ। এসব এলাকায় নেট প্রোভাইডার হচ্ছে ডিস লাইন ব্যাবসায়ীরা। তারা ক্ষমতার ব্যাবহার করে মনের ইচ্ছে মতো বিজনেস করে। তুমি চাইলেই সেখানে বিজনেস করতে পারবা না।
আল্লাহ আমাকে সামর্থ্য দিলে আমি নিজেই এই বিজনেস করতাম।
বন্ধু ব্যাবসার সুযোগ দিবেনা আমি তো বলিনি। হোম ইউজাররা ব্যাবসা করতে পারবেনা। যারা ব্যাবসা করে তাদের জন্য ব্যান্ডউইথ সুবিধা দিতে পারে। কেউ যদি মনে করে হোম কীট নিয়ে এলাকায় ব্যাবসা চালাবে সেটা হবেনা। আর হাটুর জোর বাংলাদেশের সব জায়গায় আছে। তুমি তো জানো আমি একটা কোম্পানির সাথে যুক্ত আছি। অরবিটের রিজিওনাল পার্টনার আমরা। এখানে আরো কয়েকটা কোম্পানি আছে। কয়েকদিন ফাইবার কাটছে বিরক্ত করছে। একদিন তাদের যখন আখেরি ধরা ধরছি বাপ বাপ ডেকে এখন সব সোজা। না কিছু করতে পারে না কিছু বলতে পারে। এখানে পয়েন্ট হলো আমার জোর আছে দেখেই অই কোম্পানি টিকে আছে আর যদি না থাকতো অনেক সমস্যা হতো। আমাদেফ এরিয়াতে স্বাধীন ওয়াইফাই ঢুকছে। আমি নিজে তাদের অনেক নির্দেশনা দিছি। কোন এরিয়ায় ঢুকতে গেলে কোনদিকে ফাইবার টানতে হবে আমি নিজে মাঠে গিয়ে দেখিয়ে দিছি। যদি শুধু আমি চাই আমার এলাকায় স্বাধীন ব্যাবসা করতে পারবেনা। কিন্তু একজনের রিজিক অন্যকেউ খাইতে পারেনা। এমনকি যেই কলেজে আমার একচেটিয়া নিয়ন্ত্রন আছে সেই কলেজে স্বাধীন লাইন দিছে আমি নিজে উপস্থিত থেকে স্বাধীনের লাইন কলেজে দিতে সহায়তা করছি। যদি আমি না চাইতাম স্বাধীনের বাবারও ক্ষমতা ছিলোনা কলেজে লাইন দেওয়ার। আপনাদের কাছে একটা বিষয় জানার জন্য এই পোস্টটি করলাম।
একচুয়ালি আমার বাসায় Link3 এর লাইন চালাই। 30mbps 1275 টাকা করে প্রতি মাসে। অন্যদিকে দেখতে পাচ্ছি AmberIT 20mbps মাত্র 650 টাকা এবং 35mbps মাত্র 800 টাকা। এখানে আপনারা কি কেউ এমবারাইটি ইউজ করেন? আর এই এমবার আইটি সার্ভিস কি রকম দেয়? ইদানিং Link3 প্রচুর ঝামেলা করতেছে ৩০ mbps হওয়া সত্বেও খুব একটা ভাল সার্ভিস পাচ্ছি না এখন। এই মুহূর্তে আমি চাচ্ছি এমবার আইটিতে যাইতে। 35mbps মাত্র 800 টাকা। যদি কেউ এখানে এমবারিটি ব্যবহার করে থাকেন তাহলে একটু সার্ভিসটা নিয়ে বলবেন কি রকম সার্ভিস পাচ্ছেন আপনারা।
ভাই বাংলাদেশে কোনো প্রোভাইডারই প্রোপার ভালো সার্ভিস দেয় না। আমার এরিয়াতে অরবিট ফার্স্টক্লাস সার্ভিস দেয় কিন্তু অন্যদিকে দেখা যাবে তাদের সার্ভিস ভালো না। তেমনই লিংক থ্রী বলেন আর যাই বলেন সব জায়গায় সার্ভিস এক না জায়গাভেদে একই কোম্পানির সার্ভিসে ব্যাপক ব্যাবধান থাকে। আমি ঢাকায় লিংক থ্রী চালাইতাম সার্ভিস ছিলো জঘন্য অথচ লিংক থ্রী আমার বোনের বাসায় ইউজ করে আমাদের শহরে সার্ভিস একেবারে ভালো। একমাত্র স্ট্যাবল ইন্টারনেট প্রোভাইড করে বিটিসিএল। কিন্তু বিটিসিএল এর কাষ্টমার সার্ভিস ভালো না। ফাইবার কাট হলে বা অন্য সমস্যা হলে সমাধান হতে হতে দেখবেন চলে গেছে ১৫ দিন।
|
|
|
ভাই আমার মনে হয় স্টার্লিং হোম ডিস্ট্রিবিউশন এর জন্য নয়,, এটি মূলত যে সকল অঞ্চলে সাবমেরিন ক্যাবলের মাধ্যমে ইন্টারনেট সেবা দেওয়া সম্ভব নয়, বড় বড় আইটি সেকশন, বড় বড় কোম্পানি যাদের ইন্টারনেট স্পিড অনেক বেশি প্রয়োজন হয় তাদের টার্গেট করে আনা হচ্ছে।
দেখা যাক শেষ পর্যন্ত কি হয়। আসতাছে যে এইতো বেশি আগে আসো তারপর বোঝা যাবে কি হয় না হয়। তবে আস্তে আস্তে মনে হয় গ্রাহক সেবার দিকেও এগিয়ে আসবে। কারণ শুধু বড় বড় কোম্পানিগুলোর সাথে যদি বিজনেস করে তাহলে খুব বেশি লাভ করতে পারবে না। পরিশেষে সর্বশেষ গ্রাহক সেবার দিকে আসবে এবং আমরা মনে হয় খুব ভালোভাবে ব্যবহার করতে পারব। শেষ পর্যন্ত অপেক্ষা করতেছি দেখা যাক কি হয় কোন দিকে মুভ করে।ভাই পরিশেষে গ্রাহক সেবার দিকে আসবে মানে ? যদি স্টারলিংক চালানোর মতো এবিলিটি আপনার থাকে তাহলে আপনিও এটি চালাতে পারবেন। এটি শুধুমাত্র বড় বড় অফিসকে টার্গেট করে আনা হচ্ছে না যার সামর্থ্য থাকবে এটার খরচ বহন করার তারাই এই সংযোগ নিতে পারবে। সংযোগ বলতে শুধুমাত্র আপনাকে কিছু ডিভাইস কিনতে হবে আর সেগুলো সেটআপ করলে আপনি সরাসরি স্যাটেলাইট থেকে সিগন্যাল পাবেন। আপনাকে শুধুমাত্র প্রতি মাসে সাবস্ক্রিপশন কিনতে হবে। এটার সংযোগ নিতে আহামরি খুব বেশি ঝামেলা পোহাতে হবে না। শুধুমাত্র প্রয়োজন হবে মোটা টাকা। আপনি যেখানে মাত্র ৫০০-২০০০ টাকার মধ্যে উচ্চগতির ওয়াইফাই কানেকশন নিতে পারতেছেন যদিও এটি গুলোকে উচ্চ গতি বলা যায় না নামে শুধুমাত্র উচ্চ গতি থাকে ব্যান্ড উইথ এর ক্ষেত্রে না। তবে স্টার্লিংক সংযোগের জন্য প্রথমে দামি ডিভাইস কিনতে হবে দ্বিতীয়তঃ আপনাকে প্রতিমাসে ৫০০০-১০০০০ টাকা বা তার থেকেও বেশি সাবস্ক্রিপশনের জন্য খরচ করা লাগতে পারে। যদি এই সামর্থ্য আপনার থাকে তাহলে আপনি যেকোনো সময় স্টারলিংক সংযোগ নিয়ে ব্যবহার করতে পারবেন যখন বাংলাদেশে এটি অফিসিয়ালি যাত্রা শুরু করবে। শেষ বলে কিছু নাই অফিসিয়ালি কার্যক্রম শুরু হলেই যে কেউ এটা ব্যাবহার করতে পারবে। হুজুগে বাঙালি ভাঙা ঘরে বসে দাম নির্ধারণ করে ফেলতেছে। এটার দাম এবং মাসিক ফী কতো হবে এখনো অফিসিয়ালি কিছু জানা যায় নি। এক এক দেশে এক এক প্রাইস। ইতালির মতো দেশে ২৯ ডলার মাসিক ফী। যাই হোক অফিসিয়ালি ঘোষনা আসার আগে আপাতত কিছু বলা যায় না।
|
|
|
এটাই তো আমার মত স্বতন্ত্র গ্রাহক তাদের কেনই বা প্রয়োজন হবে। আমার মাসিক বেতনের সমান টাকা লাগবে প্রতিমাস। তবে এটা তাদের জন্যই যারা কোটি কোটি টাকা ইনকাম করে। হবে এটা বাংলাদেশে সেই রকম বিজনেস প্রতিষ্ঠা করতে পারবে। আচ্ছা আমি যদি একটা এলাকায় এই রকম টাকা পয়সা খরচ করে স্টারলিংক কীট কিনে আমার এলাকাতে সংযোগ দেওয়ার সিস্টেম আছে কী? আসলে একটা স্টারলিংক কীট থেকে একাধিক সংযোগ দেওয়া সম্ভব কিনা?
ভাই মাসিক বেতনের সমান টাকা প্রতি মাসে লাগবে বলে নিজেকে গরীব বুঝাইতে চাইলেন নাকি? এই ফোরামে যারা আছে সবাই বড়োলোক 😜। যদিও এই ব্যাপারে আমি বিস্তারিত স্টাডি করিনি তবে আমার মনে হয় একটা কিট থেকে একাধিক সংযোগ দেওয়া সম্ভব হবেনা, কারণ তারা বিজনেস করতে আসছে ছাপড়িগিরি করতে আসেনি। যদিও এরকম কিছু সম্ভব ও হয় তবুও হোম ইউজারদের জন্য হওয়ার কোনো সম্ভাবনাই নাই। যারা বর্তমানে সাবমেরিন ক্যাবলের মাধ্যমে আসা ব্যান্ডউইথ দিয়ে ইন্টারনেট এর ব্যাবসা করতেছে হয়তো তাদের জন্য এরকম কোনো সিস্টেম রাখতে পারে যে সাবমেরিন ক্যাবল ছাড়া সরাসরি স্যাটেলাইটের মাধ্যমে ইন্টারনেট লিংক আপ করার যাবে।
|
|
|
ভাই যে প্রাইসের কথা বললেন, তাতে আমার মতো গরীব লোকদের জন্য না, এই ব্যয়বহুল স্টারলিংক বড়লোকদের জন্য, আমার জন্য ৫০০-৬০০ টাকার এমবির প্যাকেজ যথেষ্ট। আর ওয়াইফাইতে ৫০০ টাকা+ফোনে ৫০০ টোটাল ১০০০ টাকা হলেই এক মাস চলে যায়। আপনি ১২০ ডলারের কথা বলেছেন, যা বাংলাদেশী টাকায় প্রায় ১৫k মতো হবে, এত টাকা খরচ করার চেয়ে না করাই ভালো। এখন যাদের অনেক টাকা রাখার যায়গা নেই, তারা স্টারলিংক আনতে পারেন।
আর এইটা সম্পর্কে যদি ধারনা থাকে, তাহলে আমি একটা প্রশ্ন করতে চাই, এখন এটা তো ওয়াইফাই এর মতোই হবে? যদি তাই হয় কতটুকু দূরত্ব পর্যন্ত সার্ভিস পাওয়া যাবে?
এটা ওয়াইফাই এর মতোই নির্দিষ্ট একটা দুরত্ব পর্যন্ত কানেকশন পাওয়া যাবে। তবে এটা সেটাপ করা যাবে যেকোনো জায়গায়, দুর্গম অঞ্চল যেখানে ফাইবার কানেকশন নেওয়া সম্ভব না সেখানেও এটা সেটাপ করা যাবে। ওরে আল্লাহ,, আমার দেশের গরিবলিংক চালিয়েই মাঝে মধ্যে বিল বাদ থাকে সংযোগ অফ হয়ে গেলে তারপরে ফোন দিয়ে সংযোগ পুনরায় চালু করতে হয়। আর স্টারলিংক এর কিট কিনতে যদি ৭০/ ৮০ হাজার টাকা খরচ হয় আর মাস ি বিল যদি ১২ হাজার থেকে ১৫ হাজার টাকার মধ্যে হয়ে যায় সেক্ষেত্রে কয়েকদিনের মধ্যে বাড়িঘর জমি জমা বিক্রি করে দিয়ে স্টারলিংকের নেটের খরচ দিতে হবে। এখানে অনেকেই বলাবলি ও লেখালেখি দেখে মনে হল আসলেই কি সত্য কিন্তু একটু নেটে সার্চ দিয়ে দেখি আজকে পরীক্ষামূলকভাবে ট্রায়ালিং দিয়েছিল। এবং যদি ভবিষ্যতের সংযোগ দেওয়া হয় তাহলে সর্বনিম্ন ১০ হাজার টাকার নিচে আসবে না। আমার এলাকাতে ৫০০ টাকায় যে সংযোগটা আছে এটাই আমাদের জন্য ভালো বরং আমরা যা কাজ করি এই কাজটাই এই নেটওয়ার্কই যথেষ্ট। স্টারলিংকের সংযোগের প্রয়োজন নাই। আমার গরিবলিংক আমার জন্য বেটার।
ভাই ৫০০ টাকার গ্রাহক মুলত তাদের টার্গেট না। তাদের মেইন টার্গেট হলো কর্পোরেট গ্রাহকরা। আমার জানামতে এমন হাজারো মানুষ আছে যারা ষ্টারলিংক লুফে নিবে। বিশেষ করে বিভিন্ন ফ্রীল্যান্সার এজেন্সি, আইটি ফার্ম তারাই হলো স্টারলিংক এর মূল টার্গেট।
|
|
|
বিষয়টা বুঝলাম না ১২০ ডলার প্রতি পারসন নাকি ১২০ ডলার প্রতি এই একটি করে টার্মিনালে। যদি প্রত্যেক জন লোক আলাদা আলাদা ভাবে ১২০ ডলার করে পরিশোধ করতে হয় তাহলে কেউ স্টার্লিংক ব্যবহার করবে না। যেমন আমার বাড়িতে সাতজন সদস্য আছে এবং সেখানে সবাই মোবাইল ফোন ইউজ করে এখন যদি প্রত্যেক জনকে ১২০ ডলার করে অর্থাৎ 840 ডলার পরিশোধ করতে হবে নাকি ১২০ ডলার দিয়ে সবাই চলা যাবে। নাকি একটি কন্ট্রোল সিস্টেমে ১২০ ডলার দিয়ে সারা মাস চলা যাবে?
জনপ্রতি ১২০ ডলার না। একটি ডিভাইসে মাসিক প্যাকেজ ১২০ বা অন্য প্রাইসের হবে। প্রাইস অনুযায়ী স্পীড দেওয়া থাকবে প্রতি প্যাকেজে। একটি ডিভাইসে নির্দিষ্ট পরিমানে ইউজার কানেক্ট হতে পারবে যারা সবাই নির্ধারিত স্পীড ভাগাভাগি করে চালাতে পারবে।
|
|
|
একজন সিঙ্গেল গ্রাহককে আই মিন রুটলেভেলের একজন গ্রাহককে স্টারর্লিং ব্যবহারের জন্য মাসে ১২০ ডলার খরচ করতে হবে?
দাম এখনো নির্ধারন করা হয় নি। তবে আনুমানিক ১২০ ডলার হতে পারে। এর চেয়ে বেশীও হতে পারে। যাইহোক স্টারলিংক বাংলাদেশে আসছে এটা আনন্দের বিষয়। বাংলাদেশে ইন্টারনেট এর এক নতুন দিগন্তের সূচনা হয়েছে স্টারলিংকের মাধ্যমে। বিশেষকরে যারা ফ্রীল্যান্সার আছে তাদের জন্য স্টারলিংক বেশ লাভজনক হবে। হোম ইউজারদের মধ্যে কতটুকু সাড়া ফেলতে পারবে জানিনা তবে কর্পোরেট গ্রাহকদের মাঝে স্টারলিংক ব্যাপক সাড়া ফেলবে আশা করি।
|
|
|
আল্লাহ তাআলার কোন দোষ নেই ভাই। আমরা নিজেরাই আমাদের ভাগ্যকে নষ্ট করেছি এবং আমরা আমাদের কৃতকর্মের জন্য আমাদের ভাগ্যকে দোষারোপ করি। দেখেন বাংলাদেশের tiktoker রা কোন একটি টপিক পেলে সেই টপিককে রীতিমতো টেনে হিচড়ে শেষ করে দেয়। টিকটকের কারণে এখন পর্যন্ত কত গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা চাপা পড়ে গেছে তার কোন ইয়ত্তা নেই। দেখেন একটি চা বানাও আমার জন্য কী পরিমাণ ভাইরাল, তরমুজ কী পরিমাণ ভাইরাল, শুধু বাংলাদেশে নয় যারা আমাদের প্রবাসে থাকে তারাও বিদেশিদের শিখিয়েও ভাইরাল করে দিচ্ছে। অথচ এই সকল টিকটকাররা আসল জিনিস ভাইরাল করে না। যত্তসব ফালতু মিডিয়া ফালতু বিনোদন।
সেটাই ভাই জাতি হিসাবে আমরা আসলেই অনেক ফালতু। টিকটকারদের সবগুলারে গুলি করে দিতে পারলে মনে শান্তি পাইতাম। আমার ফোনে আজ পর্যন্ত কোনোদিন টিকটক ইনস্টল দেই নি। মানুষ এতো আজাইরা সময় পায় কই ভাই সেটাই বুঝি না। দরকারি কাজ করারই তো সময় পাই না মানুষ কই পায় এতো ফালতু সময়। প্রোগ্রামিং যখন করছি ১৭/১৮ ঘন্টা একটানা কাজ করছি সাথে পেওনিয়ার এর ডিউটি ও করছি। ঘুমানোর সময় পাই নি। যাই হোক জীবন যেখানে নিয়ে যাওয়ার কথা ছিলো ঠিক তার উল্টো দিকে নিয়ে আসছে। তবুও আল্লাহর কাছে কোটি কোটি শুকরিয়া আদায় করি। আলহামদুলিল্লাহ কোটি কোটি মানুষের চেয়ে তো ভালো আছি। জীবন আমারে এমন পরিস্থিতিতে নিয়ে আসছে যে, আমার পরে আমার পরিবারকে দেখার যদি কেউ থাকতো তবে কোনদিনই দুনিয়া থেকে বিদায় নিতাম। যাইহোক আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি।
|
|
|
আমরা সেই রকম একটি জাতি , কয়েকদিন আগে আছিয়ার জন্য আমরা রাজপথে সোচ্চার ছিলাম কিন্তু দেখেন কই থেকে তরমুজ ওয়ালা এসে আছিয়া ইস্যু খেয়ে দিল। এটাই বাংলাদেশ আজ আমরা একটা বিষয় নিয়ে খুব বেশি লাফালাফি করব আর কি থেকে আর একটা তুচ্ছ ঘটনা এসে গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাকে ধামাচাপা দিয়ে দেবে। আপনার কোন কাজই ভালোভাবে ফিনিশ করতে পারবো না। আচ্ছা তরমুজ ওয়ালার মধু মধু কিরে কিরে খুব কি গুরুত্বপূর্ণ ছিল, অথচ এই অর্থহীন কথাটুকুই আছিয়ায গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু চাপা দিয়ে দিল।
বাংলাদেশের মানুষের মতো ফালতু মানুষ কোথাও আর আছে কিনা আমার জানা নেই। কাজের বেলায় খবর নাই আছে আজাইরা কামে শুধু লাফালাফি। দেখবেন দুনিয়ার যতো ফালতু জিনিস আছে সেসব জিনিস নিয়ে বাংলাদেশের মানুষের মাতামাতি অনলাইনে। একটা টপিক পাইলে কয়েকদিন এই সেই করে সব উল্টাইয়া ফেলতেছে, কিন্তু দুইদিন পরেই দেখবেন নতুন একটা কিছু পাইলে আগের টপিক ভুলে গেছে সবাই। কি আর বলবো ভাই মাঝেমাঝে দুঃখ লাগে কেনো যে আল্লাহ এমন একটা ফালতু জায়গায় জন্ম দিলো।
|
|
|
যেহেতু আমরা একটা থ্রেডের ভেতরেই সীমাবদ্ধ, তাই যে ব্যাপারেই পোষ্ট করেন না কেনো, এই একই থ্রেড এ পোষ্ট করতে হবে। এখানে আসলে কোনো কিছুই অফ টপিক হিসেবে ধরার কথা না। তবে অনেক সময় পোষ্ট ডিলেট হয়ে যেতে দেখেছি। তাই অন্যান্য যেকোনো ব্যাপারে আলাপ করতে পারলেও, সাধারনত ক্রিপ্টো রিলেটেড আলাপ আলোচনাকেই এখানে প্রাধান্য দেয়া হয়ে থাকে। আপনি চাইলে গ্লোবাল স্ট্রাইক নিয়ে পোষ্ট করতে পারেন।
ফোরামে ফিলিস্তিন ইস্যু নিয়ে তেমন কোনো আলাপ আলোচনা দেখছি না। আমি অলরেডি একজনের সাথে কথা বলেছি, দেখি একটা নন প্রফিট সিগন্যাচার ক্যাম্পেইন করি। আশা করি যারা সিগন্যাচার ক্যাম্পেইনে নাই, তারা সিগন্যাচার টা প্রমোট করবেন।
Free Palestine.
বন্ধু আরব দেশের নেতারা এখনো চুপ। সারা দুনিয়াব্যাপী ফিলিস্তিন ইস্যুতে স্ট্রাইক চলতেছে এর মধ্যে আজকে হিজরাইলের এক মন্ত্রী কে আরব আমিরাতে ব্যাপক রাষ্ট্রীয় সম্মান দেখানো হইছে। এই হলো মুসলিম বিশ্বের নেতাদের অবস্থা। তুমি তো জানোই আমি নিজেও মাসখানেক আগে একটা আরবদেশে আসছি এবং এখনো এখানেই আছি। এই দেশে এখন পর্যন্ত এসব বিষয়ে কাউকে তেমন কথা বলতেই দেখলাম না। সবাই আছে আমুদ ফুর্তি আর মেয়ে নিয়ে ব্যাস্ত। আমাদের এলাকায় আমার সংঘঠনের মাধ্যমে বাজার থেকে সব হিজ্রাইলি পন্য অপসারনের কার্যক্রম ঘোষনা করা হইছে। প্রথমে সবাইকে বোঝানো হবে এর পরেও যারা না মানবে তাদের বিরুদ্ধে আমরা স্থানীয়ভাবে ব্যাবস্থা নিবো। Free Palestine 🇵🇸 Free Gaza 🇵🇸
|
|
|
আসসালামু আলাইকুম সবাই কেমন আছেন! গতকাল রাতে প্রাণের শহর কক্সবাজার এসেছিলাম, সবকিছুই ঠিকঠাক ছিল। ছোট ভাই ভাগিনা ভাতিজা সবাই খুব এনজয় করছিল। যেহেতু ঈদের সময় তাই বিচে কোন বেঞ্চ পাচ্ছিলাম না। বাধ্য হয়ে সুগন্ধা বিচের যে ঝাউ বাগান, সেই বাগানেই রেস্ট নিতে শুরু করি। সেখানে মাদুর পেতে আমরা তিন চার জন শুয়ে প্রায় ঘুমিয়ে গিয়েছিলাম। আমার ব্যাগের নিচে আমার পাওয়ার ব্যাংক এবং মোবাইল ছিল। হুট করে একচোরে এসে আমার ব্যাগের নিচ থেকে মোবাইল এবং পাওয়ার ব্যাংক নিয়ে হাটা ধরে। কিন্তু ভাগ্যক্রমে আমি তাকে ধরে ফেলতে সক্ষম হই।
আসল ঘটনার শুরু এখানেই। তাকে ধরে ফেলার পর আশেপাশের যে ক্যামেরাম্যান গুলো ছিল তারা এসে বারবার চোরের পক্ষে সাফাই গাইতে থাকে। এক পর্যায়ে আমার সাথে থাকা ছোট ভাইদের মারধর শুরু করে। আমি জরুরি সেবা ট্রিপল নাইন এ ফোন দেই। তারা পুলিশ পাঠাচ্ছে বলে প্রায় এক থেকে দেড় ঘন্টা লেট করে। অবশেষে পুলিশ আসে। কিন্তু এখানেই শুরু আর এক নতুন কাহিনী। যদিও চোরকে আমরা কোন মারধর করিনি, তবু সে অজ্ঞান হয়ে যাওয়ার ভান করে। পুলিশ বলে দ্রুত তাকে হসপিটালে নিয়ে যান আমরা আপনাদের পিছনে আসছি। কিন্তু আমাদের জানা ছিল না পুরাটাই একটা সিন্ডিকেট। যে অটোতে করে পাঠাইছে হসপিটালের জন্য সেই অটোওয়ালা ও সিন্ডিকেটের অংশ। আমাদের অটোর পেছনে পুলিশের গাড়ি আসার কথা ছিল, কিন্তু পুলিশ আসেনি, উলটো সেই চোরের ১০-১৫ জন লোক আমাদের পিছু নেয়।
একটু সামনে গিয়ে এসে অটোওয়ালা একটা গলিতে ঢুকিয়ে দেয়, যেহেতু আমরা চিনি না আমরা কিছু বুঝতে পারেনি। তারপর হুট করেই সে চোর নেমে দেয় দৌড়, যদিও এতোক্ষন সে সেন্সলেস ছিলো। আর সেই চোরের যেই ১০-১২ জন লোক গিয়েছে পিছনে তারা আমাদের মোবাইল এবার কেড়ে নিতে শুরু করে। সেখান থেকে কোন রকম আমরা দুজন পালিয়ে আসি। আর পুলিশের যে গাড়ি যাওয়ার কথা ছিল তারা আসলে যায়নি। বাংলাদেশের পুলিশের কাছ থেকে যে সেবা পেয়েছে এবং ৯৯৯ এর কাছ থেকে যে সেবা পেয়েছি, তা ভুলে যেতেই চাইবো।
বন্ধু এতোকিছু হয়ে গেলো কিছু জানাইলা না। আমি ম্যাসেঞ্জারে তোমারে নক দিছি সীন ও করলা না। যাই হোক আল্লাহর রহমতে সুস্থ আছো শুকরিয়া। জরুরী সেবা ৯৯৯ একটা স্ক্যাম আমি নিজে এটা জানি। একবার আমার বাড়িতে আমি ছিলাম না কিছু মানুষ অস্ত্রসহ হামলা করতে যাচ্ছিলো। আমি ৯৯৯ এ কল দিয়ে বলছি যে আমার বাসায় হামলা করতে মানুষ অস্ত্রসহ হামলার প্রস্তুতি নিছে আপনারা হেল্প করেন পরে তারা আমারে রিপ্লে দিলো হামলা করার পরে কল দিতে। যাইহোক পরে আমি আমার পোলাপান কল করছি সবাই আমার বাড়িতে গিয়ে নিরাপত্তা দিছে। এখন আমার প্রশ্ন হলো হামলার আগে যদি পুলিশ সহায়তা না করে হামলার পরে তাদের কল দিয়ে আমার লাভ টা কি? যদি আমার জায়গায় অন্য কেউ থাকতো তাহলে অইদিন একটা রকারক্তি অবস্থা হতো। আমার পোলাপানের কারণে অইদিন তারা হামলা করতে গিয়ে উল্টা দৌড়ে পালাইছে। বাংলাদেশের পুলিশ আসলে কোনোদিনও মানুষ হবেনা। আরেকটা জিনিস বলি পুলিশের সিডিএমএস ডাটাবেইজের ব্যাকএন্ড এর প্রায় ৯০% কাজ আমার নিজের হাতে করা। এই প্রজেক্টের বাজেট ছিলো দেড় কোটি টাকা। সার্ভার থেকে শুরু করে সবকিছু মিলিয়ে সর্বোচ্চ ১০ লাখ টাকাও এর পেছনে খরচ করেনি। তাহলে চিন্তা করো পুলিশের ভেতরে কি পরিমাণ দুই নাম্বারি। অবশেষে ছেলেটি পুলিশের সাহায্য কামনা করলেও পুলিশ তাকে হাসপাতালে পৌঁছে দেয় কিন্তু অপরাধীদের ব্যাপারে বললে পুলিশ একটি কথাই বলে তাদেরকে আমরা কিছুই করতে পারবো না কেননা তাদের সংখ্যা বলে অগণিত।
কি আর বলবো ভাই। আমার এলাকা থেকে ক্লাস ৯ এর এক মেয়ে নিখোঁজ হয়ে যায় কয়েকমাস আগে। পুলিশ পাত্তাই দেয় নি। যাইহোক আমি পরে পুলিশ সুপারের সাথে কথা বলে তাদের অবস্থান শনাক্ত করি। পুলিশ ফোর্স পাঠাই কুষ্টিয়ায়। পুলিশ বিল্ডিং এর অবস্থান জানার পরেও শেষপর্যন্ত অই বিল্ডিং যেই গলিতে সেখানে ঢোকার সাহস পায় নি। পরিশেষে আমার সংঘঠনের পোলাপানের মাধ্যমে শতো কিলোমিটার দুরে কুষ্টিয়া থেকে অই মেয়েকে উদ্ধার করি। যেই কাজ পুলিশের করার কথা ছিলো সেই কাজ করা লাগছে নিজেদের।
|
|
|
 সম্প্রীতি ডোনাল্ড ট্রাম্প বিভিন্ন দেশের পারস্পারিক শুল্ক Reciprocal Tariffs) আরোপ করেছে যেখানে বিভিন্ন দেশের উপর বিভিন্ন পার্সেন্টেজের ভিত্তিতে পারস্পারিক শুল্ক আরোপ করেছে। আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতের ৫২% এবং ডিসকাউন্ট ২৬%। চায়না ৬৭% এবং ডিসকাউন্ট ৩৪% পার্সেন্ট। এভাবে বাংলাদেশের ৭৪ পার্সেন্ট এবং ডিসকাউন্ট ৩৭% । বিষয়টি আমার কাছে ক্লিয়ার নয় বাংলাদেশের পারস্পরিক শুল্ক ভারতের চেয়ে বেশি এর মানে কি? Reciprocal Tariffs বেশি হলে ভালো না কম হলে ভালো এটা কেউ যদি জেনে থাকে একটু ক্লিয়ার করে বলবেন। ভারত আমেরিকান প্রোডাক্ট এর উপর ৫২% কর বসাইছে তাই আমেরিকা তার অর্ধেক ২৬% ভারতের প্রোডাক্টে বসাইছে। একইভাবে চায়না ৬৭% কর বসাইছে আর আমেরিকা তার অর্ধেক ৩৪% বসাইছে একইভাবে বাংলাদেশ আমেরিকান প্রোডাক্টের উপর ৭৪% কর বসাইছে যার ফলে আমেরিকা বাংলাদেশী প্রোডাক্টে ৭৪ এর অর্ধেক ৩৭% বসাইছে। বাংলাদেশের উচিৎ আমেরিকান প্রোডাক্টের উপর কর ৩০% এ কমিয়ে আনা তাহলে আমেরিকাতে বাংলাদেশী প্রোডাক্টের উপর কর পরবে ১৫% যার ফলে বানগ্লাদেশে আমেরিকান প্রোডাক্টের দাম কমবে এবং কম কর দিয়ে বাংলাদেশের প্রোডাক্ট আমেরিকার বাজারে ঢুকবে। এই কর আগে ছিলো না। আমেরিকা সুপারপাওয়ার তাই কর ছিলোনা। ট্রাম্প সুপারপাওয়ার চায় না সে ব্যাবসায়ী মানুষ সে চায় টাকা। তাই সে এই কর বসাইয়া দিছে।
|
|
|
|