|
June 23, 2018, 08:30:05 AM |
|
ক্রিপ্টো মুদ্রার অভিশাপ
সব যুগান্তকারী আবিষ্কারেরই কিছু অভিশাপ থাকে। ক্রিপ্টো মুদ্রায়ও আছে। এখানে যদিও প্রতিটি লেনদেন ব্লক চেইনে লেখা থাকছে, কিন্তু সেখানে মানুষ বা প্রতিষ্ঠানটির নাম-ঠিকানা থাকছে না। শুধু একটি সাংকেতিক চাবি (পাবলিক কি) থাকছে, যেটা থেকে কোনোভাবেই সেই মানুষ বা প্রতিষ্ঠানটিকে বের করা সম্ভব নয়। ব্যাপারটা এ রকম, একেকজনের পরিচয় একেকটা নম্বর দিয়ে, কাজেই ১১১ নম্বরের ওয়ালেটে (ক্রিপ্টো মুদ্রার অ্যাকাউন্টকে ওয়ালেট বলা হয়) কোত্থেকে বিটকয়েন এসেছে, সে কোথায় পাঠিয়েছে—সব দেখা যাবে। এটা উন্মুক্ত খতিয়ানে থাকছে। কাজেই যে কেউ দেখতে পাবে, কিন্তু এই ১১১ নম্বরের পেছনের মানুষটা কে, তা কেউ জানতে পারবে না। তাহলে অপরাধীদের জন্য বিরাট সুবিধা। তারা পর্দার অন্তরালে থেকে অর্থ লেনদেন করতে পারবে।
|