ক্রিপ্টোকারেন্সি কি? ক্রিপ্টোকারেন্সি হল ভারচুয়াল মুদ্রা যা শুধু মাত্র ৬ টি দেশ বাদে সব দেশেই অনুমোদিত। নিষিদ্ধ দেশ গুলা হল : বাংলাদেশ, ভিয়তনাম, কিরগিজিস্তান, বলিভিয়া, আইসল্যান্ড, ইকুয়েডর ও নেপাল। এই ৬ টা দেশে ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবহান নিষিদ্ধ করা হয়েছে। অনেক দেশে ক্রিপ্টোকারেন্সি কয়েন দিয়ে বিভিন্ন প্রডাক্টের বিল প্রে করা হচ্ছে। এমন কি কিছুদিন আগে দেখা গেছে কয়েকটি দেশে কলেজের ভর্তি ফি ক্রিপ্টোকারেন্সি কয়েন দিয়ে দেওয়া হচ্ছে যেমন বিটকয়েন,লাইটকয়েন,ইথিরিয়াম,বিটকয়েন ক্যাশ,ডগি, রিপেল ইত্যাদি। এক কথায় যেসব অনলাইন কয়েনের দাম সর্বদা কমে এবং বাড়ে সেগুলাই মূলত ক্রিপ্টোকারেন্সি কয়েন।
ব্লকচেয়িন সিস্টেম ব্লকচেয়িন সিস্টেমে মূলত কোন কিছু রিকভারি করার সিস্টেম থাকে না। ও যে কেও অন্যের সকল কিছু দেখতে পাড়ে। ব্লচকচেয়িন সিস্টেমের মদ্ধে রয়েছে। ERC20 wallet, Bitcointalk website যা আমরা ব্যবহার করতেছি। এই গুলাতে সবাই আপনার সকল কিছু দেখতে পাড়বে যেমন। ১। এই ফোরামে আপনি কয়টি এবং কি কি পোস্ট করেছেন। ২। আপনি কোন পোস্ট করর পর সেটা এডিট করে কোন কিছু পাল্টিয়েছেন কি না। ৩। আপনি একটা ওয়ালেট অ্যাকাউন্ট, টুইটার অ্যাকাউন্ট ও ফেসবুক অ্যাকাউন্ট কয়টি ফোরাম অ্যাকাউন্টে ব্যবহার করেছেন। র ক্ষেত্রে আপনি একাদিক অ্যাকাউন্ট খুলে একি বিটকয়েন ওয়ালেট,টুইটার,ফেসবুক ব্যবহার করলে অন্যজনে সেটা দেখতে পাড়বে এবং আপনি ব্যান খেতে পাড়েন। এবার আশি ERC20 wallet সম্পর্কে 1। আপনি কোন কোন ওয়ালেটে কি কি টোকেন পাঠিয়েছেন। ২। আপনার অ্যাকাউন্ট দিয়ে কয়টা ট্রানজেকশন হয়েছে। ৩। আপনার ওয়ালেটে কয়টা এবং কি কি টোকে আছে। আপনার ওয়ালেট থাকলেই এইসব দেখা সম্ভব। আর এইসব রিকভারি করার কোন সিস্টেম নেই। যেমন আপনি ERC20 ওয়ালেটের প্রাইভেট কি এবং ফাইল যদি হারিয়ে ফেলেন তাহলে আপনার অ্যাকাউন্টে কক্ষনই ডুকতে পাড়বেন না। আপনার অ্যাকাউন্টে কোটি কোটি টাকা থাকলেও না। ওপর দিকে বিটকয়েন টক অ্যাকাউন্টের যদি পাসওয়ার্ড বা ইউজার নেম ভুলে যান বা আপনার অ্যাকাউন্টের পাসওয়ার্ড যদি জেনে যায় এবং সে যদি পাসওয়ার্ড চেঞ্জ করে ফেলে তাহলে আপনি সেটা আর ফিরে পাবেন না যদি সে আপনাকে ফেরত না দেয়। তাই সবাই এইসব যত্ন সহকারে রাখবেন।
|