আপনারা হয়ত সবাই জানেন Signature campaign এর জন্য সর্বনিম্ন জুনিয়র মেম্বার হতে হয়। আর জুনিয়র মেম্বার হওয়ার জন্য মেরিট লাগে। আর মেরিট পাওয়া সহজ নয়।
তাহলে আপনি কি ভাবছেন, কিভাবে আয় করবেন?
আসুন আমরা প্রথমে জানি কি কি উপায়ে আয় করা যায়?
১। সিগনেচার
২। অনুবাদ
৩। ভিডিও বানানো
৪। আর্টিকেল লেখা
৫। ফেসবুক মার্কেটিং
৬। টুইটার মার্কেটিং
৭। ইন্সটাগ্রাম মার্কেটিং
৮। রেডিট মার্কেটিং
৯। টেলিগ্রাম মার্কেটিং
১০। ব্লগ লেখা
১১। লিঙ্কডিন মার্কেটিং
১। সিগনেচার:১। সিগনেচার campaign এ কাজ করার জন্য আপনাকে সর্বনিম্ন জুনিয়র মেম্বার হতে হবে। তবে ক্ষেত্র বিশেষ মেম্বার, ফুল মেম্বার বা সিনিওর মেম্বার ও হওয়া লাগতে পারে। সাধারণত জুনিয়র মেম্বার হতে হয়।
২। যদি আপনি জুনিয়র মেম্বার হয়ে থাকেন তাহলে আপনি অবশ্যই জানেন কিভাবে ভাল পোস্ট লিখতে হয়। ভাল পোস্ট নাহ লিখলে আপনি স্পাম্মার হিসেবে গণ্য হবেন।
৩। আপনি যে প্রোজেক্ট এ কাজ করবেন ঐ প্রোজেক্ট এর সিগনেচার আপনার প্রোফাইল এ ধারন করতে হবে। এটা
Forum Profile Information এ গিয়ে সেটাপ দিতে হবে।
৪। তারা যে নিয়ম বলবে ঐ নিয়ম অনুযায়ী কাজ করতে হবে। সব নিয়ম মেনে চলতে হবে। নিয়ম গুলো অবশ্যই ভাল মত পড়বেন।
২। অনুবাদ:অনুবাদ হল ইংরেজি থেকে অন্য ভাষায় রুপান্তর করা বা বিপরিত ও হতে পারে।
তবে সাধারনত বাংলা ভাষায় অনুবাদ এর কাজ থাকে নাহ। এই কাজের জন্য কোন রাঙ্ক এর দরকার হয় নাহ।
৩।ভিডিও বানানো:ভিডিও বানানো এর কাজ করলে ভাল আয় করা যায়। তবে সেক্ষেত্রে ভাল মানের ভিডিও বানাতে হবে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ইংরেজিতে ভিডিও বানাতে হবে।
৪। আর্টিকেল লেখা:আর্টিকেল লিখেও ভাল আয় করা যায়। তবে সেক্ষেত্রে ভাল মানের আর্টিকেল লিখতে হবে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ইংরেজিতে আর্টিকেল লিখতে হবে।
৫। ফেসবুক মার্কেটিং:১। ফেসবুক মার্কেটিং এর জন্য আপনার অবশ্যই একটা ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে।
২। ফেসবুক প্রোফাইল পাবলিক করে রাখতে হবে।
৩। সর্বনিম্ন ২০০ বন্ধু বা ফলোয়ার থাকতে হবে। তবে প্রোজেক্ট ভেদে সংখ্যা কম বা বেশি হতে পারে।
৪। এখানে প্রথমবার ফেসবুক পেজ এ লাইক দিতে হয়। আর পোস্ট শেয়ার বা পোস্ট তৈরি করতে হয়। আবেদন করার সময় দেখে নিতে হবে কি কি করতে বলছে।
৬। টুইটার মার্কেটিং:১। টুইটার মার্কেটিং এর জন্য আপনার অবশ্যই একটা টুইটার অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে।
২। টুইটার প্রোফাইল পাবলিক করে রাখতে হবে।
৩। সর্বনিম্ন ২০০ ফলোয়ার থাকতে হবে। তবে প্রোজেক্ট ভেদে সংখ্যা কম বা বেশি হতে পারে।
৪। এখানে প্রথমবার টুইটার পেজ এ ফলো করতে হবে। আর পোস্ট রিটুইট বা টুইট তৈরি করতে হয়। আবেদন করার সময় দেখে নিতে হবে কি কি করতে বলছে।
৫। তবে আবাদন করার আগে অবশ্যই
টুইটার অডিট করে নিবেন। অডিট স্কর যতো বেশি তত ভাল। তবে দেখে নিবেন সর্বনিম্ন কত বলছে ও তা আপনের আছে কি নাহ?
৭। ইন্সটাগ্রাম মার্কেটিং:ইন্সটাগ্রাম মার্কেটিং এর জন্য সাধারনত ইন্সটাগ্রাম প্রোফাইল ফলো করতে হয়। ও তাদের পোস্ট গুলো লাইক, কমেন্ট ও শেয়ার করতে হয়।
৮। রেডিট মার্কেটিং:রেডিট মার্কেটিং এ রেডিট অ্যাকাউন্ট ফলো করতে হয়। পোস্ট বা কমেন্ট ও লাইক করতে হয়। আপনের কারমা যতো বেশি হবে আয় তত বেশি হতে পারে।
৯। টেলিগ্রাম মার্কেটিং:টেলিগ্রাম মার্কেটিং এ কয়েক ধরনের কাজ থাকে। যেমনঃ
১। টেলিগ্রাম গ্রুপ জয়েন করা
২। টেলিগ্রাম গ্রুপ ও পেজ এ জয়েন করা
৩। টেলিগ্রাম গ্রুপ এর আলচনায় অংশ নেওয়া
৪। নিজের পেজ এ পোস্ট করা।
আবেদন করার সময় দেখে নিবেন কি কাজ আছে।
১০। ব্লগ লেখা:ব্লগ লিখেও ভাল আয় করা যায়। তবে সেক্ষেত্রে ভাল মানের ব্লগ লিখতে হবে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ইংরেজিতে ব্লগ লিখতে হবে। ব্লগ ও আর্টিকেল প্রায় একই।
১১। লিঙ্কডিন মার্কেটিংলিঙ্কডিন মার্কেটিং এ লিঙ্কডিন অ্যাকাউন্ট ফলো করতে হয়। পোস্ট বা কমেন্ট ও লাইক করতে হয়।
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ কোন কাজে আবেদন করার আগে অবশ্যই পড়ে নিবেন। সব প্রোজেক্ট এর নিয়ম এক নয়।