kamrul50
Jr. Member
Offline
Activity: 63
Merit: 1
|
|
August 25, 2020, 06:45:33 PM |
|
""বিটকয়েন মাইনিং"" এখন পর্যন্ত বিটকয়েন শব্দটি আপনি হয়ত শত শত বার শুনেছেন। আপনাদের মধ্যে আবার অনেকে ভালভাবেই জানেন যে বিটকয়েন কি এবং এটি কি কাজে ব্যাবহার করা হয়। আবার অনেকে হয়ত অনেক আগে থেকে বিটকয়েন মাইনিং করেও আসছেন। আবার হয়ত অনেকে আছেন যারা কখনো শোনেন নি বিটকয়েন কি এবং এটার কাজ কি এবং বিটকয়েন সম্পর্কিত সবধরনের কাজ কিভাবে করা হয় এবং লাভই বা কি এসব করে। আপনার যদি আগে থেকেই বিটকয়েন এবং বিটকয়েন মাইনিং সম্পর্কে ভাল ধারনা থেকে থাকে বা আপনি যদি এই বিষয়ে এক্সপার্ট হয়ে থাকেন, তাহলে এই আর্টিকেলটি সম্ভবত আপনার জন্য নয়। আপনি চাইলে আর্টিকেলটি পড়ে দেখে নিতে পারেন যে আমি কিছু ভুল বলেছি কিনা। আমার লেখায় কোথাও কোন ভুল হলে অবশ্যই মেনশন করে জানাবেন। এবং আপনি যদি আগে থেকে বিটকয়েন মাইনিং করেন, তাহলে এই বিষয়ে আপনার মতামত এবং আপনার অভিজ্ঞতা কমেন্ট সেকশনে শেয়ার করতে পারেন। আর, আপনার যদি বিটকয়েন এবং বিটকয়েন মাইনিং বিষয়ে একেবারেই কোন ধারণা না থাকে বা যদি ভালভাবে না জেনে থাকেন, তাহলে আপনি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত এই আর্টিকেলটি পড়তে পারেন। আশা করি, এই আর্টিকেলটি পড়ার পরে আপনার এই বিষয়ে কিছুটা হলেও ধারণা হবে।আর হ্যাঁ, ভয় নেই ! যারা আগে থেকে বিটকয়েন মাইনিং করছেন বা বিটকয়েন আয় করছেন, তারা চাইলে এই আর্টিকেলটি নির্দ্বিধায় পড়তে পারেন।
বিটকয়েন কি? সোজা কথায় বলতে হলে, বিটকয়েন হচ্ছে এক ধরনের কারেন্সি। আমাদের দেশের টাকা যেমন একটি কারেন্সি, ইউএস ডলার যেমন এক ধরনের কারেন্সি, বিটকয়েনও তেমন একটি কারেন্সি। একে সাধারনত ক্রিপ্টোকারেন্সি এবং অনেকসময় ক্রিপ্টোকয়েনও বলা হয়ে থাকে। তাহলে আমদের দেশের টাকা বা ইউএস ডলারের সাথে বিটকয়েন বা ক্রিপ্টোকারেন্সির পার্থক্যটি কি? পার্থক্যটি হচ্ছে বিটকয়েনের কোন ফিজিক্যাল অস্তিত্ব নেই। অর্থাৎ এটিকে আপনি দেখতে পাবেন না এবং ছুঁতেও পারবেন না। এটি সম্পূর্ণ ডিজিটাল কারেন্সি। অর্থাৎ, এটি শুধুমাত্র ইন্টারনেট এবং কম্পিউটার নির্ভর একটি কারেন্সি। বিটকয়েনের প্রচলন সর্বপ্রথম শুরু হয় ২০০৮ সালে এবং যিনি বা যে অজানা ব্যাক্তি বা গ্রুপ এই কারেন্সির প্রচলন করেন, তার নাম সাতোশি নাকামোটো। এখন বিটকয়েন তৈরি করা হয় মাইনিং এর রিওয়ার্ড বা পুরষ্কার হিসেবে। এই বিষয়ে নিচে আরও বিস্তারিত আলোচনা করবো।বিটকয়েন লেনদেন করার জন্য কোন আলাদা প্রতিষ্ঠান বা অরগানাইজেশনের প্রয়োজন হয়না। আপনি যদি কারো সাথে বিটকয়েন লেনদেন করেন তাহলে আপনাদের লেনদেনটি কেউ কখনো ট্র্যাক করতে পারবে না। একে পিয়ার টু পিয়ার লেনদেন বলা হয়। এই কারনেই এখনকার যুগে বিটকয়েন অত্যন্ত জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। একটি বিটকয়েন লেনদেন সম্পূর্ণভাবে প্রোসেস এবং অ্যাপ্রুভ হওয়ার সাথে সাথে নতুন বিটকয়েন তৈরি হয়। নতুন যেসব বিটকয়েন তৈরি করা হয়, সেসব বিটকয়েন প্রত্যেক ৪ বছর পরপর অর্ধেকে নেমে আসে। আর, নতুন বিটকয়েন তৈরির কাজটি চলবে ২১৪০ সাল পর্যন্ত। এরপরে আর নতুন কোন বিটকয়েন তৈরি করা হবেনা।
|
|
|
|
malekbaba
Legendary
Offline
Activity: 1526
Merit: 1026
SellDefi.com | Earn by selling files
|
|
August 27, 2020, 06:32:43 PM |
|
বিটকয়েন সম্পর্কে মজার কিছু তথ্য বর্তমান বিশ্বে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের মধ্যে অধিকাংশই বিটকয়েন নামটির সাথে কম বেশি পরিচিত। তবুও একটু সংক্ষেপে জানিয়ে রাখি, বিটকয়েন বিশ্বের সর্বপ্রথম ওপেন-সোর্স ক্রিপ্টোকারেন্সি, যা লেনদেনের জন্য কোনো ধরনের অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠান বা নিকাশ ঘরের প্রয়োজন হয় না। এটি কোনো দেশের সরকার কর্তৃক ইস্যুকৃত মুদ্রা নয়। ২০০৯ সালে সাতোশি নাকামোতো ছদ্মনামে কোন এক ব্যক্তি এই মুদ্রাব্যবস্থার প্রচলন করেন। নানা জল্পনা-কল্পনা রয়েছে এই মুদ্রা ও এর প্রবর্তককে ঘিরে, যা এখনও উন্মোচিত হয়নি। আজ আমাদের আলোচ্য বিষয় হলো বিটকয়েন সম্পর্কিত মজার কিছু তথ্য।
বিটকয়েন ক্রয় অনেকে মনে করেন যে বিটকয়েন কিনতে গেলে ১ বিটকয়েনই কিনতে হবে। তবে এটি সত্য নয়। ১ বিটকয়েনের বর্তমান বাজার মূল্য প্রায় ১১,৩৬২ ডলার, যা বাংলাদেশী টাকায় ৯৬৩,২১৩ টাকারও বেশি। আপনি ১ এর কম (ভগ্নাংশ পরিমাণ) বিটকয়েন কিনতে পারবেন। যেমন ০.০১ বিটকয়েন, এমনকি ০.০০১ বিটকয়েনও! মূলত আপনি চাইলে ৮ দশমিক স্থান পর্যন্তও বিটকয়েন কিনতে পারবেন।
বিটকয়েনের চাহিদা কেউ কেউ এটি মনে করেন যে, বিটকয়েনের দাম কখনোই কমেনা, বরং বাড়তেই থাকে। এটি একটি ভুল ধারণা। বিটকয়েনের বাজারদরের সাথে শেয়ার মার্কেটের তুলনা করা যেতে পারে। এটি যেকোনো সময়ই কমতে বা বাড়তে পারে।
লেনদেন ট্র্যাকিং বিটকয়েন সম্পর্কে প্রচলিত ভুল ধারণাগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি প্রচলিত এর লেনদেন ট্র্যাক করার ধারণাটি। বিটকয়েন লেনদেনকে অনেকেই সবচেয়ে গোপন লেনদেন মনে করেন। তবে সত্যিটা হল, বিটকয়েন লেনদেনের ব্যাপারটা মূলত গোপনীয় নয়, বরং পাবলিক। প্রতিটি বিটকয়েনের লেনদেনই ব্লকচেইনে এন্ট্রি হয়ে যায়, যেসব তথ্য বুদ্ধিমান ব্যবহারকারীরা সময় দিলেই ট্রেস করতে পারেন। অতএব, এটি একটি ভুল ধারণা যে, বিটকয়েন লেনদেন ট্র্যাকিং সম্ভব নয়।
বিটকয়েনই কি একমাত্র ক্রিপ্টোকারেন্সি? না। বিটকয়েন একমাত্র ক্রিপ্টোকারেন্সি নয়। স্টেলার, ইথারিয়াম, লাইটকয়েন এইরকম অনেক ক্রিপ্টোকারেন্সি বাজারে বিদ্যমান। তবে বিটকয়েনই সর্বোচ্চ জনপ্রিয় ক্রিপ্টোকারেন্সি।
বিটকয়েন মাইনিং এখন বিটকয়েনের মূল উৎস হল মাইনিং, যা বিশেষ ধরণের কম্পিউটারের মাধ্যমে করা হয়। তবে এই ধারণা সঠিক নয় যে, যেকোনো কম্পিউটারেই বিটকয়েন মাইনিং সম্ভব। যদিও বা সম্ভব হয়, তবুও তার লাভের হার সন্দেহজনক হবে। বিটকয়েন মাইনিংয়ে লাভের মুখ দেখতে হলে অনেক কম্পিউটিং পাওয়ার ও উন্নত প্রযুক্তি প্রয়োজন।
মোট বিটকয়েন সরবরাহ ইন্টারনেটে আপনি অনেক ওয়েবসাইটে হয়ত এই তথ্য পেয়েছেন যে, বিটকয়েনের সরবরাহ সীমিত পরিমাণের। এই ধারণাটি সত্য। বিদ্যমান ব্যবস্থায় মোট ২১ মিলিয়ন বিটকয়েন মাইন করা সম্ভব হবে। তবে ভগ্নাংশের মাধ্যমে এর লেনদেনের পরিমাণ অনেক বৃদ্ধি করা যাবে।
বিটকয়েন এবং আইনব্যবস্থা বিটকয়েন কি আইন দ্বারা নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব? অনেকেই হয়ত মনে করেন যে এটি গোপনীয় ছদ্মনামে থাকায় এটা হয়ত আইনের চোখ এড়াতে পারে, কিন্তু বিটকয়েন ব্যবহার আইনের দ্বারা নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। মূলত অনেক দেশেই এই বিটকয়েনকে নিষিদ্ধ করে দেয়া হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক (বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক) বাংলাদেশে বিটকয়েন ও এরকম ক্রিপ্টোকারেন্সিকে “বৈধ নয়” বলে উল্লেখ করে এগুলো লেনদেন না করতে একটি সতর্কতামূলক বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। এএফপি এবং টেলিগ্রাফের ২০১৪ সালের একটি রিপোর্ট বলছে বাংলাদেশে বিটকয়েন লেনদেন শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে এএফপি’কে জানিয়েছিল বাংলাদেশ ব্যাংক।
আপনার বিশদ আলোচনা নতুনদের তথ্য দিয়ে সাহায্য করবে। এই রকম তথ্যবহুল পোস্ট খুব কম পাওয়া যায়। পাশাপাশি এটা দেখে ভাল লাগছে যে, আমাদের অনেকেই অনেক কিছু জানতেছে। ক্রিপ্টো নিয়ে অনেক বড়বড় সেমিনার হচ্ছে। ওয়ারকশপ হচ্ছে। তবে আমাদের বুঝতে হবে ক্রিপ্টো মানেই কিন্তু শুধু বিটকয়েন নয়। শুধু অর্থনৈতিক নয়, সকল জায়গায়ই এখন ব্লকচেইন এর ভুমিকা চোখে পড়ে
|
|
|
|
pankowri
Member
Offline
Activity: 728
Merit: 63
$CYBERCASH METAVERSE
|
|
August 28, 2020, 02:58:24 AM |
|
আইসিও- ফিউচার ইনভেস্টমেন্ট অ্যাপ্রেইজাল ICO তথা Initial Coin Offering জিনিসটা বিশ্বব্যাপী ক্রমেই জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। বিশেষত টেক কোম্পানি বা বিভিন্ন স্টার্টআপে ফান্ডিং এর জন্য উন্নত বিশ্বে অনেক টেক উদ্যোক্তারা ICOর দিকে ঝুঁকছেন। যদিও বাংলাদেশে এরকম কিছু হচ্ছে না। হওয়ার কথাও না। ক্রিপ্টোকারেন্সির মত জিনিসগুলোর ব্যাপারে আমাদের তেমন কোন ভাল ধারণা নেই, এর ইউজ তো দূরের কথা। আর তাছাড়া আমাদের এখানে এক পাঠাও ছাড়া আর কোন স্টার্টআপ বড় কিছু করে দেখাতেও পারেনি। যদিও অবস্থার পরিবর্তন হচ্ছে। রিসেন্টলি দেখলাম একটা অ্যাপভিত্তিক কুরিয়ার সার্ভিস বড় অংকের বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে সক্ষম হয়েছে। কাজেই বলা যায় অবস্থার পরিবর্তন হচ্ছে এবং হবে।
যাইহোক ICOর ব্যাপারে একটু বলি। এটা হচ্ছে একটা বিনিয়োগ প্রসেস। অনেকটা শেয়ার মার্কেটের মত। তবে শেয়ার মার্কেটে ঢুকতে হলে অর্থাৎ বাজারে কোন একটা কোম্পানির শেয়ার ছাড়তে হলে কোম্পানিকে যেমন অনেক জটিল প্রক্রিয়া, অনেক আইন কানুনের মধ্য দিয়ে যেতে হয় ICOতে সেরকম না। ICO তে আপনি আপনার বিজনেস আইডিয়াটিকে হোয়াইট পেপারের মাধ্যমে প্রকাশ করে সরাসরি সাধারণ ইনভেস্টরদের কাছ থেকে টাকা তুলতে পারবেন।
ধরা যাক আপনার কাছে একটা ইউনিক বিজনেস আইডিয়া আছে। আপনি আপনার আইডিয়াটা নিয়ে কোন একটা ব্যাংক বা ইনভেস্টিং ফার্মের কাছে গেলেন। কিন্ত দেখা গেল তারা বিজনেসটা ভালভাবে বুঝল না (টেক স্টার্টআপের ক্ষেত্রে সাধারণত যা হয়) কিংবা রিস্কি ভেবে ইনভেস্ট করল না। কিন্ত প্রাথমিকভাবে বিজনেসটাকে দাড় করানোর জন্য আপনার ৫০ লাখ টাকা দরকার। এখন আপনি কি করবেন? ওয়েল... এক্ষেত্রে আইসিও হতে পারে আপনার সমাধান।
প্রথমে আপনাকে যেটা করতে হবে সেটা হচ্ছে আপনার বিজনেস প্ল্যানটাকে লিখিতভাবে একটা পেপার আকারে পাবলিশ করতে হবে। এই পেপারটাকেই বলে White Paper বা শ্বেতপত্র। এখানে খসড়া আকারে আপনার বিজনেস প্ল্যানটা সবার সামনে তুলে ধরবেন। যেমন আপনি কিভাবে কি করবেন, কত সময়ের মধ্যে বিনিয়োগকারীরা তাদের লাভ ফেরত পেতে পারে, লাভের পরিমাণ কেমন হবে ইত্যাদি।
এখন কোন বিনিয়োগকারী যদি দেখে আপনার বিজনেসটা লাভজনক তো তখন সে আপনার এখানে ইনভেস্ট করবে। কিন্ত এই ইনভেস্টটা সাধারণভাবে টাকা, ডলার বা অন্য কোন মুদ্রায় হবে না। এটা হবে ক্রিপ্টোকারেন্সিতে। (আবার একেবারে সব আইসিও তে ক্রিপ্টোকারেন্সিতেই লেনদেন হবে এরকমও না। অনেক আইসিও তে আপনি সরাসরি ক্যাশের মাধ্যমেও লেনদেনের সুযোগ থাকতে পারে)। যাইহোক ক্রিপ্টোকারেন্সি বলতে মেইনলি বিটকয়েন অথবা ইথার (ইথিরিয়াম) কে বোঝায়। কারণ অন্যান্য ক্রিপ্টোকারেন্সিগুলো স্টেবল না। (Although Facebook’s Libra Could be a Real Game Changer) যাইহোক আগেই বলেছি আপনার বিজনেসের জন্য ৫০ লাখ টাকা দরকার। এর জন্য আপনি ৫০ হাজার কয়েন বা টোকেন তৈরি করলেন। অর্থাৎ প্রতিটা কয়েন বা টোকেনের দাম হচ্ছে ১০০ টাকা করে। এই কয়েনটা বাস্তব কোন কয়েন না। পুরোটাই ভার্চুয়াল। অর্থাৎ পুরো জিনিসটাই আছে কম্পিউটারে, আপনার অ্যাকাউন্টে। এবং এর সরাসরি কোন মার্কেট ভ্যালু নেই। ইনভেস্টররা নিজেদের বিটকয়েন কিংবা ইথারের বিনিময়ে এই কয়েন পাবে। কোম্পানির ভ্যালু বাড়ার সাথে সাথে এই কয়েনের ভ্যালু বাড়বে। এবং পরে ইনভেস্টররা চাইলে এই কয়েন ফেরত দিয়ে বা অন্য কারো কাছে বিক্রি করে প্রফিট তুলে নিতে পারবে। মানে এটা হচ্ছে একটা ভার্চুয়াল শেয়ার মার্কেটের মত। এই হল মোটামুটিভাবে আইসিও। ICOর সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে এই জিনিসটা টোটালি আনরেগুলেটেড। ক্রিপ্টোকারেন্সি জিনিসটাই একটা টোটালি আনরেগুলেটেড জিনিস। এর লেনদেনের জন্য যেহেতু কোন ব্যাংক বা অন্য কোন আর্থিক প্রতিষ্ঠানের দরকার নেই কাজেই আইসিওর জন্যও কোন রেগুলেশন নেই। যেকোনো কেউ চাইলে নিজের কোম্পানিকে আইসিও করে মার্কেট থেকে টাকা তুলে নিতে পারে যদি তার সেরকম ইনভেস্টর আকৃষ্ট করার সক্ষমতা থাকে। ২০১৭-১৮ তে এরকম অনেকগুলো ফেক আইসিও র মাধ্যমে স্ক্যামাররা বিনিয়োগকারীদের প্রচুর টাকা তুলে নিয়ে গেছে। অনেক দেশই এখন আইসিও কে রেগুলেশনের আওতায় আনার জন্য কাজ করছে। চায়না এবং সাউথ কোরিয়াতে আইসিও ব্যান করা হয়েছে। আইসিওর এত সমস্যার পরও বিনিয়োগ কিন্ত থেমে নেই। ২০১৮ তে গ্লোবালি প্রায় ২০ বিলিয়ন ডলারের ইনভেস্টমেন্ট এসেছে আইসিও থেকে। এর কারণ হচ্ছে আইসিও তে লাভের পরিমাণ অসম্ভব বেশি।
বর্তমানে ২০২০ সালে Decentralized Finance (DiFi) চলছে। অনেক টোকেন বা কয়েন Decentralized Finance (DiFi) নাম লাগচ্ছে। তাই সর্তক থাকুন।
বাহ BTC নিয়ে এমন তথ্য বহুল আলোচনা দেখে খুবই ভালো লাগলো। নরমালি একসাথে এমন পোস্ট পাওয়া যায় না। এটা খুবই ভালো হয়েছে, যারা একবারে নতুন তাদের জন্য। যাই হোক, এমন পোস্ট আমরা আশা করি। তথ্য বহুল আলোচনা সবসময়ই প্রশংসার দাবিদার
|
|
|
|
kamrul50
Jr. Member
Offline
Activity: 63
Merit: 1
|
|
August 28, 2020, 09:33:20 AM |
|
ক্রিপ্টোকারেন্সি কী? ক্রিপ্টোকারেন্সি হল ডিজিটাল মুদ্রা। যা কোনও দেশের সরকার বা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের দ্বারা তৈরি হয় না। জটিল কম্পিউটার প্রোগ্রামিং-এর মাধ্যমে ক্রিপ্টোগ্রাফির অ্যালগরিদম মেনে একে তৈরি করতে হয়। এবং এর কেনবেচাও শুধু অনলাইনেই সম্ভব। আর বিটকয়েন হল বিশ্বের সর্বাধিক মূল্যের ক্রিপ্টোকারেন্সি। ক্রিপ্টোগ্রাফির প্রযুক্তি মেনে এই ডিজিটাল কারেন্সি তৈরি করা হয়।
|
|
|
|
Review Master
|
যাইহোক ক্রিপ্টোকারেন্সি বলতে মেইনলি বিটকয়েন অথবা ইথার (ইথিরিয়াম) কে বোঝায়। কারণ অন্যান্য ক্রিপ্টোকারেন্সিগুলো স্টেবল না। (Although Facebook’s Libra Could be a Real Game Changer)
বিটকয়েন ও ইথিরিয়ামও কিন্তু কোনো স্টেবল না, কারণ এসবের মূল্যে ওঠানামা চলেই। আর আপনার পোষ্টগুলো ভালো হচ্ছে, তবে একটি কথা বলব যদি আপনি অন্যান্যদের পোষ্ট পড়ার পর নিজে থেকে লেখেন ভালো । কিন্তু সবসময় অন্যদের পোষ্ট পড়ার পর নিজে থেকে কিছু বিচার-বিশ্লেষণ করবেন। কারণ হিসেবে বলব যে, আপনি লেখেছেন ফেসবুকের লিব্রা সত্যিকারের গেম চেঞ্জার হতে পারে। আমার ধারণা বাংলাদেশিদের ৯৯% ক্রিপ্টোব্যবহারকারী হয়তো এটা এখনো জানে না যে, ফেসবুকের এই লিব্রা প্রজেক্টটি আসলে পরিপূর্ণ ডিসেন্ট্রালাইজ/বহুকেন্দ্রিক কি না। যারা জানেন ভালো না জানলে এটা ভলো করে জেনে রাখুন যে, ফেসবুক লিব্রার সর্বশেষ তথ্য/নথি অনুযায়ী ওটা ক্রিপ্টোকারেন্সি বটে কিন্তু বিটকয়েনের কিংবা অন্যান্য ক্রিপ্টোকারেন্সির মতো পরিপূর্ণ ডিসেন্ট্রালাইজ/বহুকেন্দ্রিক নয়। এটার প্রমাণ হিসেবে এটাই বলব, আপনারা ফেসবুক লিব্রার ওয়েবসাইটে গিয়ে দেখুন যে, তাদের ক্রিপ্টোকারেন্সির নোডগুলো সাধারণ ব্যবহারকারী কি চালাতে পারবে কি না। তাদের ওয়াইপেপার অনুযায়ী শুধুমাত্র তাদের যেসব পার্টনার থাকবে, তারাই শুধূমাত্র নোড রান/চালাতে পারবে, যেটি লিব্রাকে প্রাইভেট ব্লকচেইনে রপান্তর করে। আর বিটকয়েনের নোড যেকোনো ব্যক্তি চাইলে চালু করতে পারবে. যেটি বিটকয়েনকে মুক্ত/ডিসেন্ট্রালাইজ/বহুকেন্দ্রিক ব্লকচেইনে রপান্তুর করে । তাই সকলের কাছে অনুরোধ থাকবে, সঠিক বিষয়টি জানুন ।
|
|
|
|
malekbaba
Legendary
Offline
Activity: 1526
Merit: 1026
SellDefi.com | Earn by selling files
|
|
August 28, 2020, 02:52:19 PM |
|
যাইহোক ক্রিপ্টোকারেন্সি বলতে মেইনলি বিটকয়েন অথবা ইথার (ইথিরিয়াম) কে বোঝায়। কারণ অন্যান্য ক্রিপ্টোকারেন্সিগুলো স্টেবল না। (Although Facebook’s Libra Could be a Real Game Changer)
বিটকয়েন ও ইথিরিয়ামও কিন্তু কোনো স্টেবল না, কারণ এসবের মূল্যে ওঠানামা চলেই। আর আপনার পোষ্টগুলো ভালো হচ্ছে, তবে একটি কথা বলব যদি আপনি অন্যান্যদের পোষ্ট পড়ার পর নিজে থেকে লেখেন ভালো । কিন্তু সবসময় অন্যদের পোষ্ট পড়ার পর নিজে থেকে কিছু বিচার-বিশ্লেষণ করবেন। কারণ হিসেবে বলব যে, আপনি লেখেছেন ফেসবুকের লিব্রা সত্যিকারের গেম চেঞ্জার হতে পারে। আমার ধারণা বাংলাদেশিদের ৯৯% ক্রিপ্টোব্যবহারকারী হয়তো এটা এখনো জানে না যে, ফেসবুকের এই লিব্রা প্রজেক্টটি আসলে পরিপূর্ণ ডিসেন্ট্রালাইজ/বহুকেন্দ্রিক কি না। যারা জানেন ভালো না জানলে এটা ভলো করে জেনে রাখুন যে, ফেসবুক লিব্রার সর্বশেষ তথ্য/নথি অনুযায়ী ওটা ক্রিপ্টোকারেন্সি বটে কিন্তু বিটকয়েনের কিংবা অন্যান্য ক্রিপ্টোকারেন্সির মতো পরিপূর্ণ ডিসেন্ট্রালাইজ/বহুকেন্দ্রিক নয়। এটার প্রমাণ হিসেবে এটাই বলব, আপনারা ফেসবুক লিব্রার ওয়েবসাইটে গিয়ে দেখুন যে, তাদের ক্রিপ্টোকারেন্সির নোডগুলো সাধারণ ব্যবহারকারী কি চালাতে পারবে কি না। তাদের ওয়াইপেপার অনুযায়ী শুধুমাত্র তাদের যেসব পার্টনার থাকবে, তারাই শুধূমাত্র নোড রান/চালাতে পারবে, যেটি লিব্রাকে প্রাইভেট ব্লকচেইনে রপান্তর করে। আর বিটকয়েনের নোড যেকোনো ব্যক্তি চাইলে চালু করতে পারবে. যেটি বিটকয়েনকে মুক্ত/ডিসেন্ট্রালাইজ/বহুকেন্দ্রিক ব্লকচেইনে রপান্তুর করে । তাই সকলের কাছে অনুরোধ থাকবে, সঠিক বিষয়টি জানুন । মুলত সব ক্রিপ্টোর দাম অনুমান মুলক। তেল বা মুল্যবানধাতুর মত নয়। হয়ত বাজার মূল্য নিয়ন্ত্রনের উপায় বের করার চেস্টা করা হচ্ছে, কিন্তু দিন শেষে মুল্য সেই অনুমান নির্ভর। আপনি যদি গতানুগতিক নিয়মে আপনার কয়েন / টোকেন সেন্ট্রালাইজড এক্সচেঞ্জ দিয়ে কেনা বেচা করেন তাও আপনি প্রকৃত ক্রিপ্টর ব্যতিক্রম করছেন। আমরা প্রবাদ পড়তাম, গ্রন্থগত বিদ্যা আর পর হস্তে ধন, নহে বিদ্যা নহে ধন, হলে প্রয়োজন
|
|
|
|
SpaceSuite
Member
Offline
Activity: 86
Merit: 27
|
|
August 28, 2020, 05:04:21 PM |
|
কামরুল ভাই, আপনি একটার পর একটা article এইভাবে copy-paste মারতাসেন ক্যান? ""বিটকয়েন মাইনিং"" এখন পর্যন্ত বিটকয়েন শব্দটি আপনি হয়ত শত শত বার শুনেছেন। আপনাদের মধ্যে আবার অনেকে ভালভাবেই জানেন যে বিটকয়েন কি এবং এটি কি কাজে ব্যাবহার করা হয়। আবার অনেকে হয়ত অনেক আগে থেকে বিটকয়েন মাইনিং করেও আসছেন। আবার হয়ত অনেকে আছেন যারা কখনো শোনেন নি বিটকয়েন কি এবং এটার কাজ কি এবং বিটকয়েন সম্পর্কিত সবধরনের কাজ কিভাবে করা হয় এবং লাভই বা কি এসব করে। আপনার যদি আগে থেকেই বিটকয়েন এবং বিটকয়েন মাইনিং সম্পর্কে ভাল ধারনা থেকে থাকে বা আপনি যদি এই বিষয়ে এক্সপার্ট হয়ে থাকেন, তাহলে এই আর্টিকেলটি সম্ভবত আপনার জন্য নয়। আপনি চাইলে আর্টিকেলটি পড়ে দেখে নিতে পারেন যে আমি কিছু ভুল বলেছি কিনা। আমার লেখায় কোথাও কোন ভুল হলে অবশ্যই মেনশন করে জানাবেন। এবং আপনি যদি আগে থেকে বিটকয়েন মাইনিং করেন, তাহলে এই বিষয়ে আপনার মতামত এবং আপনার অভিজ্ঞতা কমেন্ট সেকশনে শেয়ার করতে পারেন। আর, আপনার যদি বিটকয়েন এবং বিটকয়েন মাইনিং বিষয়ে একেবারেই কোন ধারণা না থাকে বা যদি ভালভাবে না জেনে থাকেন, তাহলে আপনি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত এই আর্টিকেলটি পড়তে পারেন। আশা করি, এই আর্টিকেলটি পড়ার পরে আপনার এই বিষয়ে কিছুটা হলেও ধারণা হবে।আর হ্যাঁ, ভয় নেই ! যারা আগে থেকে বিটকয়েন মাইনিং করছেন বা বিটকয়েন আয় করছেন, তারা চাইলে এই আর্টিকেলটি নির্দ্বিধায় পড়তে পারেন।
বিটকয়েন কি? সোজা কথায় বলতে হলে, বিটকয়েন হচ্ছে এক ধরনের কারেন্সি। আমাদের দেশের টাকা যেমন একটি কারেন্সি, ইউএস ডলার যেমন এক ধরনের কারেন্সি, বিটকয়েনও তেমন একটি কারেন্সি। একে সাধারনত ক্রিপ্টোকারেন্সি এবং অনেকসময় ক্রিপ্টোকয়েনও বলা হয়ে থাকে। তাহলে আমদের দেশের টাকা বা ইউএস ডলারের সাথে বিটকয়েন বা ক্রিপ্টোকারেন্সির পার্থক্যটি কি? পার্থক্যটি হচ্ছে বিটকয়েনের কোন ফিজিক্যাল অস্তিত্ব নেই। অর্থাৎ এটিকে আপনি দেখতে পাবেন না এবং ছুঁতেও পারবেন না। এটি সম্পূর্ণ ডিজিটাল কারেন্সি। অর্থাৎ, এটি শুধুমাত্র ইন্টারনেট এবং কম্পিউটার নির্ভর একটি কারেন্সি। বিটকয়েনের প্রচলন সর্বপ্রথম শুরু হয় ২০০৮ সালে এবং যিনি বা যে অজানা ব্যাক্তি বা গ্রুপ এই কারেন্সির প্রচলন করেন, তার নাম সাতোশি নাকামোটো। এখন বিটকয়েন তৈরি করা হয় মাইনিং এর রিওয়ার্ড বা পুরষ্কার হিসেবে। এই বিষয়ে নিচে আরও বিস্তারিত আলোচনা করবো।বিটকয়েন লেনদেন করার জন্য কোন আলাদা প্রতিষ্ঠান বা অরগানাইজেশনের প্রয়োজন হয়না। আপনি যদি কারো সাথে বিটকয়েন লেনদেন করেন তাহলে আপনাদের লেনদেনটি কেউ কখনো ট্র্যাক করতে পারবে না। একে পিয়ার টু পিয়ার লেনদেন বলা হয়। এই কারনেই এখনকার যুগে বিটকয়েন অত্যন্ত জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। একটি বিটকয়েন লেনদেন সম্পূর্ণভাবে প্রোসেস এবং অ্যাপ্রুভ হওয়ার সাথে সাথে নতুন বিটকয়েন তৈরি হয়। নতুন যেসব বিটকয়েন তৈরি করা হয়, সেসব বিটকয়েন প্রত্যেক ৪ বছর পরপর অর্ধেকে নেমে আসে। আর, নতুন বিটকয়েন তৈরির কাজটি চলবে ২১৪০ সাল পর্যন্ত। এরপরে আর নতুন কোন বিটকয়েন তৈরি করা হবেনা।
Source 1: https://www.wapdesh.com/2017/12/online-bitcoin-earn.htmlSource 2: https://wirebd.com/article/3669Source 3: https://sobuzbanglatv.blogspot.com/2019/12/blog-post_24.htmlবিটকয়েন সম্পর্কে মজার কিছু তথ্য বর্তমান বিশ্বে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের মধ্যে অধিকাংশই বিটকয়েন নামটির সাথে কম বেশি পরিচিত। তবুও একটু সংক্ষেপে জানিয়ে রাখি, বিটকয়েন বিশ্বের সর্বপ্রথম ওপেন-সোর্স ক্রিপ্টোকারেন্সি, যা লেনদেনের জন্য কোনো ধরনের অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠান বা নিকাশ ঘরের প্রয়োজন হয় না। এটি কোনো দেশের সরকার কর্তৃক ইস্যুকৃত মুদ্রা নয়। ২০০৯ সালে সাতোশি নাকামোতো ছদ্মনামে কোন এক ব্যক্তি এই মুদ্রাব্যবস্থার প্রচলন করেন। নানা জল্পনা-কল্পনা রয়েছে এই মুদ্রা ও এর প্রবর্তককে ঘিরে, যা এখনও উন্মোচিত হয়নি। আজ আমাদের আলোচ্য বিষয় হলো বিটকয়েন সম্পর্কিত মজার কিছু তথ্য।
বিটকয়েন ক্রয় অনেকে মনে করেন যে বিটকয়েন কিনতে গেলে ১ বিটকয়েনই কিনতে হবে। তবে এটি সত্য নয়। ১ বিটকয়েনের বর্তমান বাজার মূল্য প্রায় ১১,৩৬২ ডলার, যা বাংলাদেশী টাকায় ৯৬৩,২১৩ টাকারও বেশি। আপনি ১ এর কম (ভগ্নাংশ পরিমাণ) বিটকয়েন কিনতে পারবেন। যেমন ০.০১ বিটকয়েন, এমনকি ০.০০১ বিটকয়েনও! মূলত আপনি চাইলে ৮ দশমিক স্থান পর্যন্তও বিটকয়েন কিনতে পারবেন।
বিটকয়েনের চাহিদা কেউ কেউ এটি মনে করেন যে, বিটকয়েনের দাম কখনোই কমেনা, বরং বাড়তেই থাকে। এটি একটি ভুল ধারণা। বিটকয়েনের বাজারদরের সাথে শেয়ার মার্কেটের তুলনা করা যেতে পারে। এটি যেকোনো সময়ই কমতে বা বাড়তে পারে।
লেনদেন ট্র্যাকিং বিটকয়েন সম্পর্কে প্রচলিত ভুল ধারণাগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি প্রচলিত এর লেনদেন ট্র্যাক করার ধারণাটি। বিটকয়েন লেনদেনকে অনেকেই সবচেয়ে গোপন লেনদেন মনে করেন। তবে সত্যিটা হল, বিটকয়েন লেনদেনের ব্যাপারটা মূলত গোপনীয় নয়, বরং পাবলিক। প্রতিটি বিটকয়েনের লেনদেনই ব্লকচেইনে এন্ট্রি হয়ে যায়, যেসব তথ্য বুদ্ধিমান ব্যবহারকারীরা সময় দিলেই ট্রেস করতে পারেন। অতএব, এটি একটি ভুল ধারণা যে, বিটকয়েন লেনদেন ট্র্যাকিং সম্ভব নয়।
বিটকয়েনই কি একমাত্র ক্রিপ্টোকারেন্সি? না। বিটকয়েন একমাত্র ক্রিপ্টোকারেন্সি নয়। স্টেলার, ইথারিয়াম, লাইটকয়েন এইরকম অনেক ক্রিপ্টোকারেন্সি বাজারে বিদ্যমান। তবে বিটকয়েনই সর্বোচ্চ জনপ্রিয় ক্রিপ্টোকারেন্সি।
বিটকয়েন মাইনিং এখন বিটকয়েনের মূল উৎস হল মাইনিং, যা বিশেষ ধরণের কম্পিউটারের মাধ্যমে করা হয়। তবে এই ধারণা সঠিক নয় যে, যেকোনো কম্পিউটারেই বিটকয়েন মাইনিং সম্ভব। যদিও বা সম্ভব হয়, তবুও তার লাভের হার সন্দেহজনক হবে। বিটকয়েন মাইনিংয়ে লাভের মুখ দেখতে হলে অনেক কম্পিউটিং পাওয়ার ও উন্নত প্রযুক্তি প্রয়োজন।
মোট বিটকয়েন সরবরাহ ইন্টারনেটে আপনি অনেক ওয়েবসাইটে হয়ত এই তথ্য পেয়েছেন যে, বিটকয়েনের সরবরাহ সীমিত পরিমাণের। এই ধারণাটি সত্য। বিদ্যমান ব্যবস্থায় মোট ২১ মিলিয়ন বিটকয়েন মাইন করা সম্ভব হবে। তবে ভগ্নাংশের মাধ্যমে এর লেনদেনের পরিমাণ অনেক বৃদ্ধি করা যাবে।
বিটকয়েন এবং আইনব্যবস্থা বিটকয়েন কি আইন দ্বারা নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব? অনেকেই হয়ত মনে করেন যে এটি গোপনীয় ছদ্মনামে থাকায় এটা হয়ত আইনের চোখ এড়াতে পারে, কিন্তু বিটকয়েন ব্যবহার আইনের দ্বারা নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। মূলত অনেক দেশেই এই বিটকয়েনকে নিষিদ্ধ করে দেয়া হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক (বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক) বাংলাদেশে বিটকয়েন ও এরকম ক্রিপ্টোকারেন্সিকে “বৈধ নয়” বলে উল্লেখ করে এগুলো লেনদেন না করতে একটি সতর্কতামূলক বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। এএফপি এবং টেলিগ্রাফের ২০১৪ সালের একটি রিপোর্ট বলছে বাংলাদেশে বিটকয়েন লেনদেন শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে এএফপি’কে জানিয়েছিল বাংলাদেশ ব্যাংক।
Source 1: https://banglatech24.com/0314790/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%95%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%A8-%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A6%A4%E0%A6%A5%E0%A7%8D%E0%A6%AF/Source 2: https://www.facebook.com/OutsideKnowledgeBD/posts/4252874338119555আইসিও- ফিউচার ইনভেস্টমেন্ট অ্যাপ্রেইজাল ICO তথা Initial Coin Offering জিনিসটা বিশ্বব্যাপী ক্রমেই জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। বিশেষত টেক কোম্পানি বা বিভিন্ন স্টার্টআপে ফান্ডিং এর জন্য উন্নত বিশ্বে অনেক টেক উদ্যোক্তারা ICOর দিকে ঝুঁকছেন। যদিও বাংলাদেশে এরকম কিছু হচ্ছে না। হওয়ার কথাও না। ক্রিপ্টোকারেন্সির মত জিনিসগুলোর ব্যাপারে আমাদের তেমন কোন ভাল ধারণা নেই, এর ইউজ তো দূরের কথা। আর তাছাড়া আমাদের এখানে এক পাঠাও ছাড়া আর কোন স্টার্টআপ বড় কিছু করে দেখাতেও পারেনি। যদিও অবস্থার পরিবর্তন হচ্ছে। রিসেন্টলি দেখলাম একটা অ্যাপভিত্তিক কুরিয়ার সার্ভিস বড় অংকের বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে সক্ষম হয়েছে। কাজেই বলা যায় অবস্থার পরিবর্তন হচ্ছে এবং হবে।
যাইহোক ICOর ব্যাপারে একটু বলি। এটা হচ্ছে একটা বিনিয়োগ প্রসেস। অনেকটা শেয়ার মার্কেটের মত। তবে শেয়ার মার্কেটে ঢুকতে হলে অর্থাৎ বাজারে কোন একটা কোম্পানির শেয়ার ছাড়তে হলে কোম্পানিকে যেমন অনেক জটিল প্রক্রিয়া, অনেক আইন কানুনের মধ্য দিয়ে যেতে হয় ICOতে সেরকম না। ICO তে আপনি আপনার বিজনেস আইডিয়াটিকে হোয়াইট পেপারের মাধ্যমে প্রকাশ করে সরাসরি সাধারণ ইনভেস্টরদের কাছ থেকে টাকা তুলতে পারবেন।
ধরা যাক আপনার কাছে একটা ইউনিক বিজনেস আইডিয়া আছে। আপনি আপনার আইডিয়াটা নিয়ে কোন একটা ব্যাংক বা ইনভেস্টিং ফার্মের কাছে গেলেন। কিন্ত দেখা গেল তারা বিজনেসটা ভালভাবে বুঝল না (টেক স্টার্টআপের ক্ষেত্রে সাধারণত যা হয়) কিংবা রিস্কি ভেবে ইনভেস্ট করল না। কিন্ত প্রাথমিকভাবে বিজনেসটাকে দাড় করানোর জন্য আপনার ৫০ লাখ টাকা দরকার। এখন আপনি কি করবেন? ওয়েল... এক্ষেত্রে আইসিও হতে পারে আপনার সমাধান।
প্রথমে আপনাকে যেটা করতে হবে সেটা হচ্ছে আপনার বিজনেস প্ল্যানটাকে লিখিতভাবে একটা পেপার আকারে পাবলিশ করতে হবে। এই পেপারটাকেই বলে White Paper বা শ্বেতপত্র। এখানে খসড়া আকারে আপনার বিজনেস প্ল্যানটা সবার সামনে তুলে ধরবেন। যেমন আপনি কিভাবে কি করবেন, কত সময়ের মধ্যে বিনিয়োগকারীরা তাদের লাভ ফেরত পেতে পারে, লাভের পরিমাণ কেমন হবে ইত্যাদি।
এখন কোন বিনিয়োগকারী যদি দেখে আপনার বিজনেসটা লাভজনক তো তখন সে আপনার এখানে ইনভেস্ট করবে। কিন্ত এই ইনভেস্টটা সাধারণভাবে টাকা, ডলার বা অন্য কোন মুদ্রায় হবে না। এটা হবে ক্রিপ্টোকারেন্সিতে। (আবার একেবারে সব আইসিও তে ক্রিপ্টোকারেন্সিতেই লেনদেন হবে এরকমও না। অনেক আইসিও তে আপনি সরাসরি ক্যাশের মাধ্যমেও লেনদেনের সুযোগ থাকতে পারে)। যাইহোক ক্রিপ্টোকারেন্সি বলতে মেইনলি বিটকয়েন অথবা ইথার (ইথিরিয়াম) কে বোঝায়। কারণ অন্যান্য ক্রিপ্টোকারেন্সিগুলো স্টেবল না। (Although Facebook’s Libra Could be a Real Game Changer) যাইহোক আগেই বলেছি আপনার বিজনেসের জন্য ৫০ লাখ টাকা দরকার। এর জন্য আপনি ৫০ হাজার কয়েন বা টোকেন তৈরি করলেন। অর্থাৎ প্রতিটা কয়েন বা টোকেনের দাম হচ্ছে ১০০ টাকা করে। এই কয়েনটা বাস্তব কোন কয়েন না। পুরোটাই ভার্চুয়াল। অর্থাৎ পুরো জিনিসটাই আছে কম্পিউটারে, আপনার অ্যাকাউন্টে। এবং এর সরাসরি কোন মার্কেট ভ্যালু নেই। ইনভেস্টররা নিজেদের বিটকয়েন কিংবা ইথারের বিনিময়ে এই কয়েন পাবে। কোম্পানির ভ্যালু বাড়ার সাথে সাথে এই কয়েনের ভ্যালু বাড়বে। এবং পরে ইনভেস্টররা চাইলে এই কয়েন ফেরত দিয়ে বা অন্য কারো কাছে বিক্রি করে প্রফিট তুলে নিতে পারবে। মানে এটা হচ্ছে একটা ভার্চুয়াল শেয়ার মার্কেটের মত। এই হল মোটামুটিভাবে আইসিও। ICOর সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে এই জিনিসটা টোটালি আনরেগুলেটেড। ক্রিপ্টোকারেন্সি জিনিসটাই একটা টোটালি আনরেগুলেটেড জিনিস। এর লেনদেনের জন্য যেহেতু কোন ব্যাংক বা অন্য কোন আর্থিক প্রতিষ্ঠানের দরকার নেই কাজেই আইসিওর জন্যও কোন রেগুলেশন নেই। যেকোনো কেউ চাইলে নিজের কোম্পানিকে আইসিও করে মার্কেট থেকে টাকা তুলে নিতে পারে যদি তার সেরকম ইনভেস্টর আকৃষ্ট করার সক্ষমতা থাকে। ২০১৭-১৮ তে এরকম অনেকগুলো ফেক আইসিও র মাধ্যমে স্ক্যামাররা বিনিয়োগকারীদের প্রচুর টাকা তুলে নিয়ে গেছে। অনেক দেশই এখন আইসিও কে রেগুলেশনের আওতায় আনার জন্য কাজ করছে। চায়না এবং সাউথ কোরিয়াতে আইসিও ব্যান করা হয়েছে। আইসিওর এত সমস্যার পরও বিনিয়োগ কিন্ত থেমে নেই। ২০১৮ তে গ্লোবালি প্রায় ২০ বিলিয়ন ডলারের ইনভেস্টমেন্ট এসেছে আইসিও থেকে। এর কারণ হচ্ছে আইসিও তে লাভের পরিমাণ অসম্ভব বেশি।
বর্তমানে ২০২০ সালে Decentralized Finance (DiFi) চলছে। অনেক টোকেন বা কয়েন Decentralized Finance (DiFi) নাম লাগচ্ছে। তাই সর্তক থাকুন।
Source 1: https://engineersdiarybd.com/ico/Source 2: https://www.facebook.com/alauddinvuian/posts/698845987634922এইগুলা report হইলে আপনার দুইটা account ই ban হইয়া যাইতে পারে সেইটা জানেন কি?
|
|
|
|
Fatemablabla
Full Member
Offline
Activity: 560
Merit: 180
I'm Matured Now
|
|
August 28, 2020, 06:02:22 PM |
|
snip
এই কারনেই আমি উনার এই পোস্ট গুলোতে কোনো মেরিট দেই নাই। আমি জানতাম উনি পোস্ট গুলো কপি করে এনেছে কারন এগুলো আমি কোথাও পড়েছিলাম এমন মনে হচ্ছিল। সময়ের অভাবে আমি রিচার্স করতে পারি নাই। আপনাকে ধন্যবাদ আপনার সময় অপচয় করে সবগুলো আসল আর্টিকেল এর লিঙ্ক দিয়েছেন। আর কামরুল ভাই আমি জানিনা আপনি কেন এমন করেছেন। আপনার এখন উচিত হবে সবগুলো পোস্ট নিজের থেকে ডিলেট করে দেওয়া, কারন আমি এখন রিপোর্ট দিলে আপনার আইডি উড়ে যাওয়ার চান্স ৯০%। তাই নিজ থেকে ডিলেট করেদিন সবগুলো কপি পোস্ট আমাদের যেন দ্বিতীয় বার বললতে না হয়।
|
|
|
|
Review Master
|
|
August 28, 2020, 06:05:52 PM Last edit: August 28, 2020, 06:16:11 PM by Review Master |
|
তেল বা মুল্যবানধাতুর মত নয়।
তাহলে বিটকয়েনকে বর্তমান সময়ের ডিজিটাল গোল্ড বলা হয় কেন? আশা করি, অন্যান্য গুণীব্যক্তিরা এইকথাটা ভুল বলেছেন। আর সরকারকর্তৃক ব্যবহার করা মুদ্রার ও ব্যবস্থা দ্বারা সৃষ্ট সমস্যা দূর করার জন্যই তো বিটকয়েন কিংবা অন্যান্য ক্রিপ্টোকারেন্সির উদ্ভাবন করা হয়েছে। নোট: অবশ্যই আপনার বক্তব্য ঠিক । কারণ বিটকয়েনের মূল্য ( ফিউচার ট্রেডিং কিংবা স্পট ট্রেডিং এ ) নেগেটিভ/ঋণাত্নক মূল্য নিচে যায়নি। কিন্তু তেলের মূল্য অবশ্য নেগেটিভ/ঋণাত্নক মূল্যে চলে গিয়েছিলো ( এপ্রিল মাসে তেলের ফিউচার ট্রেডিং মূল্য -$৩৭ এ গিয়েছিলো ) । সোর্স-০১: https://www.bbc.com/news/business-52350082#:~:text=The%20price%20of%20US%20oil,world%20have%20kept%20people%20inside. সোর্স-০২: https://www.cnbc.com/2020/06/16/how-negative-oil-prices-revealed-the-dangers-of-futures-trading.html
আপনি যদি গতানুগতিক নিয়মে আপনার কয়েন / টোকেন সেন্ট্রালাইজড এক্সচেঞ্জ দিয়ে কেনা বেচা করেন তাও আপনি প্রকৃত ক্রিপ্টর ব্যতিক্রম করছেন।
মনে হয়, ক্রিপ্টোগ্রাফি কি জিনিস এটাও হয়তো এখনো আমার জনা নেই? ধুর কি করলাম এতদিন ধরে । মজা করতেছিলাম, কিছু মনে করিয়েন না। আর ক্রিপ্টোর ব্যবহার শুধুমাত্র ডিসেন্ট্রালাইজ এক্সচেঞ্জ ব্যবহারে হয় না। আপনি যে ট্রান্সজেকশন বিটকয়েনে করেন, সেটি পুরোপুরি ডিসেন্ট্রালাইজ পদ্ধতিতে করলেও আপনার আইপি এড্রেস কিন্তু প্রত্যেক ওয়ালেট কিংবা নোডের সাথে সংযুক্ত থাকে। তাহলে কি লাভ হইলো, পুরোপুরি ক্রিপ্টোর তো ব্যবহার হলো না মোটেও। রেফারেন্স: https://bitcointalk.org/index.php?topic=5260058.msg54734574#msg54734574
আমরা প্রবাদ পড়তাম, গ্রন্থগত বিদ্যা আর পর হস্তে ধন, নহে বিদ্যা নহে ধন, হলে প্রয়োজন
আমিও এই বিষয়টা জানি। কিন্তু এটা আমাকে উদ্দেশ্য করে বললেন কি না বুঝলাম না। আর বললেও কি বুঝাইতে চাইছেন , সেটি এখনো অজানা ( আমার পোষ্টের সাথে মিল খুজে পেলাম না যে, এই প্রবাদ ব্যবহার করবো) । তাই একটু বুঝাই দিয়েন, কারণ আমি এখানের সবার থেকে বয়সে ছোট। এটা আবার অন্য মাইন্ডে নিয়েন না।
|
|
|
|
pankowri
Member
Offline
Activity: 728
Merit: 63
$CYBERCASH METAVERSE
|
|
August 29, 2020, 06:17:21 AM |
|
কামরুল ভাই, আপনি একটার পর একটা article এইভাবে copy-paste মারতাসেন ক্যান? ""বিটকয়েন মাইনিং"" এখন পর্যন্ত বিটকয়েন শব্দটি আপনি হয়ত শত শত বার শুনেছেন। আপনাদের মধ্যে আবার অনেকে ভালভাবেই জানেন যে বিটকয়েন কি এবং এটি কি কাজে ব্যাবহার করা হয়। আবার অনেকে হয়ত অনেক আগে থেকে বিটকয়েন মাইনিং করেও আসছেন। আবার হয়ত অনেকে আছেন যারা কখনো শোনেন নি বিটকয়েন কি এবং এটার কাজ কি এবং বিটকয়েন সম্পর্কিত সবধরনের কাজ কিভাবে করা হয় এবং লাভই বা কি এসব করে। আপনার যদি আগে থেকেই বিটকয়েন এবং বিটকয়েন মাইনিং সম্পর্কে ভাল ধারনা থেকে থাকে বা আপনি যদি এই বিষয়ে এক্সপার্ট হয়ে থাকেন, তাহলে এই আর্টিকেলটি সম্ভবত আপনার জন্য নয়। আপনি চাইলে আর্টিকেলটি পড়ে দেখে নিতে পারেন যে আমি কিছু ভুল বলেছি কিনা। আমার লেখায় কোথাও কোন ভুল হলে অবশ্যই মেনশন করে জানাবেন। এবং আপনি যদি আগে থেকে বিটকয়েন মাইনিং করেন, তাহলে এই বিষয়ে আপনার মতামত এবং আপনার অভিজ্ঞতা কমেন্ট সেকশনে শেয়ার করতে পারেন। আর, আপনার যদি বিটকয়েন এবং বিটকয়েন মাইনিং বিষয়ে একেবারেই কোন ধারণা না থাকে বা যদি ভালভাবে না জেনে থাকেন, তাহলে আপনি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত এই আর্টিকেলটি পড়তে পারেন। আশা করি, এই আর্টিকেলটি পড়ার পরে আপনার এই বিষয়ে কিছুটা হলেও ধারণা হবে।আর হ্যাঁ, ভয় নেই ! যারা আগে থেকে বিটকয়েন মাইনিং করছেন বা বিটকয়েন আয় করছেন, তারা চাইলে এই আর্টিকেলটি নির্দ্বিধায় পড়তে পারেন।
বিটকয়েন কি? সোজা কথায় বলতে হলে, বিটকয়েন হচ্ছে এক ধরনের কারেন্সি। আমাদের দেশের টাকা যেমন একটি কারেন্সি, ইউএস ডলার যেমন এক ধরনের কারেন্সি, বিটকয়েনও তেমন একটি কারেন্সি। একে সাধারনত ক্রিপ্টোকারেন্সি এবং অনেকসময় ক্রিপ্টোকয়েনও বলা হয়ে থাকে। তাহলে আমদের দেশের টাকা বা ইউএস ডলারের সাথে বিটকয়েন বা ক্রিপ্টোকারেন্সির পার্থক্যটি কি? পার্থক্যটি হচ্ছে বিটকয়েনের কোন ফিজিক্যাল অস্তিত্ব নেই। অর্থাৎ এটিকে আপনি দেখতে পাবেন না এবং ছুঁতেও পারবেন না। এটি সম্পূর্ণ ডিজিটাল কারেন্সি। অর্থাৎ, এটি শুধুমাত্র ইন্টারনেট এবং কম্পিউটার নির্ভর একটি কারেন্সি। বিটকয়েনের প্রচলন সর্বপ্রথম শুরু হয় ২০০৮ সালে এবং যিনি বা যে অজানা ব্যাক্তি বা গ্রুপ এই কারেন্সির প্রচলন করেন, তার নাম সাতোশি নাকামোটো। এখন বিটকয়েন তৈরি করা হয় মাইনিং এর রিওয়ার্ড বা পুরষ্কার হিসেবে। এই বিষয়ে নিচে আরও বিস্তারিত আলোচনা করবো।বিটকয়েন লেনদেন করার জন্য কোন আলাদা প্রতিষ্ঠান বা অরগানাইজেশনের প্রয়োজন হয়না। আপনি যদি কারো সাথে বিটকয়েন লেনদেন করেন তাহলে আপনাদের লেনদেনটি কেউ কখনো ট্র্যাক করতে পারবে না। একে পিয়ার টু পিয়ার লেনদেন বলা হয়। এই কারনেই এখনকার যুগে বিটকয়েন অত্যন্ত জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। একটি বিটকয়েন লেনদেন সম্পূর্ণভাবে প্রোসেস এবং অ্যাপ্রুভ হওয়ার সাথে সাথে নতুন বিটকয়েন তৈরি হয়। নতুন যেসব বিটকয়েন তৈরি করা হয়, সেসব বিটকয়েন প্রত্যেক ৪ বছর পরপর অর্ধেকে নেমে আসে। আর, নতুন বিটকয়েন তৈরির কাজটি চলবে ২১৪০ সাল পর্যন্ত। এরপরে আর নতুন কোন বিটকয়েন তৈরি করা হবেনা।
Source 1: https://www.wapdesh.com/2017/12/online-bitcoin-earn.htmlSource 2: https://wirebd.com/article/3669Source 3: https://sobuzbanglatv.blogspot.com/2019/12/blog-post_24.htmlবিটকয়েন সম্পর্কে মজার কিছু তথ্য বর্তমান বিশ্বে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের মধ্যে অধিকাংশই বিটকয়েন নামটির সাথে কম বেশি পরিচিত। তবুও একটু সংক্ষেপে জানিয়ে রাখি, বিটকয়েন বিশ্বের সর্বপ্রথম ওপেন-সোর্স ক্রিপ্টোকারেন্সি, যা লেনদেনের জন্য কোনো ধরনের অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠান বা নিকাশ ঘরের প্রয়োজন হয় না। এটি কোনো দেশের সরকার কর্তৃক ইস্যুকৃত মুদ্রা নয়। ২০০৯ সালে সাতোশি নাকামোতো ছদ্মনামে কোন এক ব্যক্তি এই মুদ্রাব্যবস্থার প্রচলন করেন। নানা জল্পনা-কল্পনা রয়েছে এই মুদ্রা ও এর প্রবর্তককে ঘিরে, যা এখনও উন্মোচিত হয়নি। আজ আমাদের আলোচ্য বিষয় হলো বিটকয়েন সম্পর্কিত মজার কিছু তথ্য।
বিটকয়েন ক্রয় অনেকে মনে করেন যে বিটকয়েন কিনতে গেলে ১ বিটকয়েনই কিনতে হবে। তবে এটি সত্য নয়। ১ বিটকয়েনের বর্তমান বাজার মূল্য প্রায় ১১,৩৬২ ডলার, যা বাংলাদেশী টাকায় ৯৬৩,২১৩ টাকারও বেশি। আপনি ১ এর কম (ভগ্নাংশ পরিমাণ) বিটকয়েন কিনতে পারবেন। যেমন ০.০১ বিটকয়েন, এমনকি ০.০০১ বিটকয়েনও! মূলত আপনি চাইলে ৮ দশমিক স্থান পর্যন্তও বিটকয়েন কিনতে পারবেন।
বিটকয়েনের চাহিদা কেউ কেউ এটি মনে করেন যে, বিটকয়েনের দাম কখনোই কমেনা, বরং বাড়তেই থাকে। এটি একটি ভুল ধারণা। বিটকয়েনের বাজারদরের সাথে শেয়ার মার্কেটের তুলনা করা যেতে পারে। এটি যেকোনো সময়ই কমতে বা বাড়তে পারে।
লেনদেন ট্র্যাকিং বিটকয়েন সম্পর্কে প্রচলিত ভুল ধারণাগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি প্রচলিত এর লেনদেন ট্র্যাক করার ধারণাটি। বিটকয়েন লেনদেনকে অনেকেই সবচেয়ে গোপন লেনদেন মনে করেন। তবে সত্যিটা হল, বিটকয়েন লেনদেনের ব্যাপারটা মূলত গোপনীয় নয়, বরং পাবলিক। প্রতিটি বিটকয়েনের লেনদেনই ব্লকচেইনে এন্ট্রি হয়ে যায়, যেসব তথ্য বুদ্ধিমান ব্যবহারকারীরা সময় দিলেই ট্রেস করতে পারেন। অতএব, এটি একটি ভুল ধারণা যে, বিটকয়েন লেনদেন ট্র্যাকিং সম্ভব নয়।
বিটকয়েনই কি একমাত্র ক্রিপ্টোকারেন্সি? না। বিটকয়েন একমাত্র ক্রিপ্টোকারেন্সি নয়। স্টেলার, ইথারিয়াম, লাইটকয়েন এইরকম অনেক ক্রিপ্টোকারেন্সি বাজারে বিদ্যমান। তবে বিটকয়েনই সর্বোচ্চ জনপ্রিয় ক্রিপ্টোকারেন্সি।
বিটকয়েন মাইনিং এখন বিটকয়েনের মূল উৎস হল মাইনিং, যা বিশেষ ধরণের কম্পিউটারের মাধ্যমে করা হয়। তবে এই ধারণা সঠিক নয় যে, যেকোনো কম্পিউটারেই বিটকয়েন মাইনিং সম্ভব। যদিও বা সম্ভব হয়, তবুও তার লাভের হার সন্দেহজনক হবে। বিটকয়েন মাইনিংয়ে লাভের মুখ দেখতে হলে অনেক কম্পিউটিং পাওয়ার ও উন্নত প্রযুক্তি প্রয়োজন।
মোট বিটকয়েন সরবরাহ ইন্টারনেটে আপনি অনেক ওয়েবসাইটে হয়ত এই তথ্য পেয়েছেন যে, বিটকয়েনের সরবরাহ সীমিত পরিমাণের। এই ধারণাটি সত্য। বিদ্যমান ব্যবস্থায় মোট ২১ মিলিয়ন বিটকয়েন মাইন করা সম্ভব হবে। তবে ভগ্নাংশের মাধ্যমে এর লেনদেনের পরিমাণ অনেক বৃদ্ধি করা যাবে।
বিটকয়েন এবং আইনব্যবস্থা বিটকয়েন কি আইন দ্বারা নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব? অনেকেই হয়ত মনে করেন যে এটি গোপনীয় ছদ্মনামে থাকায় এটা হয়ত আইনের চোখ এড়াতে পারে, কিন্তু বিটকয়েন ব্যবহার আইনের দ্বারা নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। মূলত অনেক দেশেই এই বিটকয়েনকে নিষিদ্ধ করে দেয়া হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক (বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক) বাংলাদেশে বিটকয়েন ও এরকম ক্রিপ্টোকারেন্সিকে “বৈধ নয়” বলে উল্লেখ করে এগুলো লেনদেন না করতে একটি সতর্কতামূলক বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। এএফপি এবং টেলিগ্রাফের ২০১৪ সালের একটি রিপোর্ট বলছে বাংলাদেশে বিটকয়েন লেনদেন শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে এএফপি’কে জানিয়েছিল বাংলাদেশ ব্যাংক।
Source 1: https://banglatech24.com/0314790/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%95%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%A8-%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A6%A4%E0%A6%A5%E0%A7%8D%E0%A6%AF/Source 2: https://www.facebook.com/OutsideKnowledgeBD/posts/4252874338119555আইসিও- ফিউচার ইনভেস্টমেন্ট অ্যাপ্রেইজাল ICO তথা Initial Coin Offering জিনিসটা বিশ্বব্যাপী ক্রমেই জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। বিশেষত টেক কোম্পানি বা বিভিন্ন স্টার্টআপে ফান্ডিং এর জন্য উন্নত বিশ্বে অনেক টেক উদ্যোক্তারা ICOর দিকে ঝুঁকছেন। যদিও বাংলাদেশে এরকম কিছু হচ্ছে না। হওয়ার কথাও না। ক্রিপ্টোকারেন্সির মত জিনিসগুলোর ব্যাপারে আমাদের তেমন কোন ভাল ধারণা নেই, এর ইউজ তো দূরের কথা। আর তাছাড়া আমাদের এখানে এক পাঠাও ছাড়া আর কোন স্টার্টআপ বড় কিছু করে দেখাতেও পারেনি। যদিও অবস্থার পরিবর্তন হচ্ছে। রিসেন্টলি দেখলাম একটা অ্যাপভিত্তিক কুরিয়ার সার্ভিস বড় অংকের বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে সক্ষম হয়েছে। কাজেই বলা যায় অবস্থার পরিবর্তন হচ্ছে এবং হবে।
যাইহোক ICOর ব্যাপারে একটু বলি। এটা হচ্ছে একটা বিনিয়োগ প্রসেস। অনেকটা শেয়ার মার্কেটের মত। তবে শেয়ার মার্কেটে ঢুকতে হলে অর্থাৎ বাজারে কোন একটা কোম্পানির শেয়ার ছাড়তে হলে কোম্পানিকে যেমন অনেক জটিল প্রক্রিয়া, অনেক আইন কানুনের মধ্য দিয়ে যেতে হয় ICOতে সেরকম না। ICO তে আপনি আপনার বিজনেস আইডিয়াটিকে হোয়াইট পেপারের মাধ্যমে প্রকাশ করে সরাসরি সাধারণ ইনভেস্টরদের কাছ থেকে টাকা তুলতে পারবেন।
ধরা যাক আপনার কাছে একটা ইউনিক বিজনেস আইডিয়া আছে। আপনি আপনার আইডিয়াটা নিয়ে কোন একটা ব্যাংক বা ইনভেস্টিং ফার্মের কাছে গেলেন। কিন্ত দেখা গেল তারা বিজনেসটা ভালভাবে বুঝল না (টেক স্টার্টআপের ক্ষেত্রে সাধারণত যা হয়) কিংবা রিস্কি ভেবে ইনভেস্ট করল না। কিন্ত প্রাথমিকভাবে বিজনেসটাকে দাড় করানোর জন্য আপনার ৫০ লাখ টাকা দরকার। এখন আপনি কি করবেন? ওয়েল... এক্ষেত্রে আইসিও হতে পারে আপনার সমাধান।
প্রথমে আপনাকে যেটা করতে হবে সেটা হচ্ছে আপনার বিজনেস প্ল্যানটাকে লিখিতভাবে একটা পেপার আকারে পাবলিশ করতে হবে। এই পেপারটাকেই বলে White Paper বা শ্বেতপত্র। এখানে খসড়া আকারে আপনার বিজনেস প্ল্যানটা সবার সামনে তুলে ধরবেন। যেমন আপনি কিভাবে কি করবেন, কত সময়ের মধ্যে বিনিয়োগকারীরা তাদের লাভ ফেরত পেতে পারে, লাভের পরিমাণ কেমন হবে ইত্যাদি।
এখন কোন বিনিয়োগকারী যদি দেখে আপনার বিজনেসটা লাভজনক তো তখন সে আপনার এখানে ইনভেস্ট করবে। কিন্ত এই ইনভেস্টটা সাধারণভাবে টাকা, ডলার বা অন্য কোন মুদ্রায় হবে না। এটা হবে ক্রিপ্টোকারেন্সিতে। (আবার একেবারে সব আইসিও তে ক্রিপ্টোকারেন্সিতেই লেনদেন হবে এরকমও না। অনেক আইসিও তে আপনি সরাসরি ক্যাশের মাধ্যমেও লেনদেনের সুযোগ থাকতে পারে)। যাইহোক ক্রিপ্টোকারেন্সি বলতে মেইনলি বিটকয়েন অথবা ইথার (ইথিরিয়াম) কে বোঝায়। কারণ অন্যান্য ক্রিপ্টোকারেন্সিগুলো স্টেবল না। (Although Facebook’s Libra Could be a Real Game Changer) যাইহোক আগেই বলেছি আপনার বিজনেসের জন্য ৫০ লাখ টাকা দরকার। এর জন্য আপনি ৫০ হাজার কয়েন বা টোকেন তৈরি করলেন। অর্থাৎ প্রতিটা কয়েন বা টোকেনের দাম হচ্ছে ১০০ টাকা করে। এই কয়েনটা বাস্তব কোন কয়েন না। পুরোটাই ভার্চুয়াল। অর্থাৎ পুরো জিনিসটাই আছে কম্পিউটারে, আপনার অ্যাকাউন্টে। এবং এর সরাসরি কোন মার্কেট ভ্যালু নেই। ইনভেস্টররা নিজেদের বিটকয়েন কিংবা ইথারের বিনিময়ে এই কয়েন পাবে। কোম্পানির ভ্যালু বাড়ার সাথে সাথে এই কয়েনের ভ্যালু বাড়বে। এবং পরে ইনভেস্টররা চাইলে এই কয়েন ফেরত দিয়ে বা অন্য কারো কাছে বিক্রি করে প্রফিট তুলে নিতে পারবে। মানে এটা হচ্ছে একটা ভার্চুয়াল শেয়ার মার্কেটের মত। এই হল মোটামুটিভাবে আইসিও। ICOর সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে এই জিনিসটা টোটালি আনরেগুলেটেড। ক্রিপ্টোকারেন্সি জিনিসটাই একটা টোটালি আনরেগুলেটেড জিনিস। এর লেনদেনের জন্য যেহেতু কোন ব্যাংক বা অন্য কোন আর্থিক প্রতিষ্ঠানের দরকার নেই কাজেই আইসিওর জন্যও কোন রেগুলেশন নেই। যেকোনো কেউ চাইলে নিজের কোম্পানিকে আইসিও করে মার্কেট থেকে টাকা তুলে নিতে পারে যদি তার সেরকম ইনভেস্টর আকৃষ্ট করার সক্ষমতা থাকে। ২০১৭-১৮ তে এরকম অনেকগুলো ফেক আইসিও র মাধ্যমে স্ক্যামাররা বিনিয়োগকারীদের প্রচুর টাকা তুলে নিয়ে গেছে। অনেক দেশই এখন আইসিও কে রেগুলেশনের আওতায় আনার জন্য কাজ করছে। চায়না এবং সাউথ কোরিয়াতে আইসিও ব্যান করা হয়েছে। আইসিওর এত সমস্যার পরও বিনিয়োগ কিন্ত থেমে নেই। ২০১৮ তে গ্লোবালি প্রায় ২০ বিলিয়ন ডলারের ইনভেস্টমেন্ট এসেছে আইসিও থেকে। এর কারণ হচ্ছে আইসিও তে লাভের পরিমাণ অসম্ভব বেশি।
বর্তমানে ২০২০ সালে Decentralized Finance (DiFi) চলছে। অনেক টোকেন বা কয়েন Decentralized Finance (DiFi) নাম লাগচ্ছে। তাই সর্তক থাকুন।
Source 1: https://engineersdiarybd.com/ico/Source 2: https://www.facebook.com/alauddinvuian/posts/698845987634922এইগুলা report হইলে আপনার দুইটা account ই ban হইয়া যাইতে পারে সেইটা জানেন কি? সময় নিয়ে সবগুলোর সোর্স বের করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে। এখন কামরুল ভাইয়ের প্রতি অনুরোধ পোস্ট গুলোর নিচে Reference দিয়ে সবগুলো এডিট করে নিন। অন্যথায় পোস্টগুলো ডিলিট করা ছাড়া উপায় নেই। পোস্ট ডিলিট করার পক্ষে না আমি, কারন না করলে এখানে কিছু ভালো জিনিস থাকবে যা নতুনদের আরো গভীরভাবে জানতে সাহায্য করবে। আমি আপনাকে এডিট করার জন্য অনুরোধ করছি। এগুলা এভাবে রেখে দিলে আপনার একাউন্ট এর জন্য ও রিস্ক হয়ে যাবে।
|
|
|
|
kakamrul
Jr. Member
Offline
Activity: 252
Merit: 4
|
|
August 29, 2020, 09:03:28 AM |
|
ভাইয়া, আপনাদের ছোট ভাই মনে করে ক্ষমা করবেন। আমি BitcoinTalk এ নতুন, আমি সমস্থ নিয়ম কানুন জানি না। তাই পোস্ট গুলো করেছিলাম। আমি সমস্থ নিয়ম কানুন জানার চেষ্টা করছি। এবং পোস্ট গুলো ডিলিট করে দিয়েছি। আশা করি ভবিষ্যতে এমন ভুল হবে না। আপনাদের অসংখ্য দন্যবাদ আমার ভুল গুলো ধরিয়ে দেওয়ার জন্য।
|
|
|
|
Rafiqul123
Jr. Member
Offline
Activity: 266
Merit: 1
|
|
August 29, 2020, 01:03:38 PM |
|
snip
এই কারনেই আমি উনার এই পোস্ট গুলোতে কোনো মেরিট দেই নাই। আমি জানতাম উনি পোস্ট গুলো কপি করে এনেছে কারন এগুলো আমি কোথাও পড়েছিলাম এমন মনে হচ্ছিল। সময়ের অভাবে আমি রিচার্স করতে পারি নাই। আপনাকে ধন্যবাদ আপনার সময় অপচয় করে সবগুলো আসল আর্টিকেল এর লিঙ্ক দিয়েছেন। আর কামরুল ভাই আমি জানিনা আপনি কেন এমন করেছেন। আপনার এখন উচিত হবে সবগুলো পোস্ট নিজের থেকে ডিলেট করে দেওয়া, কারন আমি এখন রিপোর্ট দিলে আপনার আইডি উড়ে যাওয়ার চান্স ৯০%। তাই নিজ থেকে ডিলেট করেদিন সবগুলো কপি পোস্ট আমাদের যেন দ্বিতীয় বার বললতে না হয়। বিষয়টা আমি পুরোপুরি জানতাম না, আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ বিষয়টা সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করার জন্য। শুভকামনা রইলো।।
|
|
|
|
Rafiqul123
Jr. Member
Offline
Activity: 266
Merit: 1
|
|
August 29, 2020, 01:08:47 PM |
|
ভাইয়া, আপনাদের ছোট ভাই মনে করে ক্ষমা করবেন। আমি BitcoinTalk এ নতুন, আমি সমস্থ নিয়ম কানুন জানি না। তাই পোস্ট গুলো করেছিলাম। আমি সমস্থ নিয়ম কানুন জানার চেষ্টা করছি। এবং পোস্ট গুলো ডিলিট করে দিয়েছি। আশা করি ভবিষ্যতে এমন ভুল হবে না। আপনাদের অসংখ্য দন্যবাদ আমার ভুল গুলো ধরিয়ে দেওয়ার জন্য।
আপনার ভুলটা দেখে আমিও শিক্ষা গ্রহন করলাম, আমিও ভবিষ্যতে সতর্কতার সহিত পোস্ট করবো, যদিও কপি পোস্ট করি না আমি। ধন্যবাদ আপনাকে।।
|
|
|
|
malekbaba
Legendary
Offline
Activity: 1526
Merit: 1026
SellDefi.com | Earn by selling files
|
|
August 29, 2020, 05:17:36 PM |
|
তেল বা মুল্যবানধাতুর মত নয়।
তাহলে বিটকয়েনকে বর্তমান সময়ের ডিজিটাল গোল্ড বলা হয় কেন? আশা করি, অন্যান্য গুণীব্যক্তিরা এইকথাটা ভুল বলেছেন। আর সরকারকর্তৃক ব্যবহার করা মুদ্রার ও ব্যবস্থা দ্বারা সৃষ্ট সমস্যা দূর করার জন্যই তো বিটকয়েন কিংবা অন্যান্য ক্রিপ্টোকারেন্সির উদ্ভাবন করা হয়েছে। নোট: অবশ্যই আপনার বক্তব্য ঠিক । কারণ বিটকয়েনের মূল্য ( ফিউচার ট্রেডিং কিংবা স্পট ট্রেডিং এ ) নেগেটিভ/ঋণাত্নক মূল্য নিচে যায়নি। কিন্তু তেলের মূল্য অবশ্য নেগেটিভ/ঋণাত্নক মূল্যে চলে গিয়েছিলো ( এপ্রিল মাসে তেলের ফিউচার ট্রেডিং মূল্য -$৩৭ এ গিয়েছিলো ) । সোর্স-০১: https://www.bbc.com/news/business-52350082#:~:text=The%20price%20of%20US%20oil,world%20have%20kept%20people%20inside. সোর্স-০২: https://www.cnbc.com/2020/06/16/how-negative-oil-prices-revealed-the-dangers-of-futures-trading.html
আপনি যদি গতানুগতিক নিয়মে আপনার কয়েন / টোকেন সেন্ট্রালাইজড এক্সচেঞ্জ দিয়ে কেনা বেচা করেন তাও আপনি প্রকৃত ক্রিপ্টর ব্যতিক্রম করছেন।
মনে হয়, ক্রিপ্টোগ্রাফি কি জিনিস এটাও হয়তো এখনো আমার জনা নেই? ধুর কি করলাম এতদিন ধরে । মজা করতেছিলাম, কিছু মনে করিয়েন না। আর ক্রিপ্টোর ব্যবহার শুধুমাত্র ডিসেন্ট্রালাইজ এক্সচেঞ্জ ব্যবহারে হয় না। আপনি যে ট্রান্সজেকশন বিটকয়েনে করেন, সেটি পুরোপুরি ডিসেন্ট্রালাইজ পদ্ধতিতে করলেও আপনার আইপি এড্রেস কিন্তু প্রত্যেক ওয়ালেট কিংবা নোডের সাথে সংযুক্ত থাকে। তাহলে কি লাভ হইলো, পুরোপুরি ক্রিপ্টোর তো ব্যবহার হলো না মোটেও। রেফারেন্স: https://bitcointalk.org/index.php?topic=5260058.msg54734574#msg54734574
আমরা প্রবাদ পড়তাম, গ্রন্থগত বিদ্যা আর পর হস্তে ধন, নহে বিদ্যা নহে ধন, হলে প্রয়োজন
আমিও এই বিষয়টা জানি। কিন্তু এটা আমাকে উদ্দেশ্য করে বললেন কি না বুঝলাম না। আর বললেও কি বুঝাইতে চাইছেন , সেটি এখনো অজানা ( আমার পোষ্টের সাথে মিল খুজে পেলাম না যে, এই প্রবাদ ব্যবহার করবো) । তাই একটু বুঝাই দিয়েন, কারণ আমি এখানের সবার থেকে বয়সে ছোট। এটা আবার অন্য মাইন্ডে নিয়েন না। সেন্ট্রালাইজড এক্সচেঞ্জে আমরা যখন কোন কয়েন বা টোকেন ডিপসিট করি, আমরা আমাদের টোকেন কি এক্সচেঞ্জের হাতে তুলে দেইনা ? তখন সম্পদের সম্পূর্ণ মালিকানা কি আমাদের থাকে? এটা ক্রিপ্টোর উদ্দেশ্য ? আমি বলেছিলাম ক্রিপ্টোর মূল্য , মূল্যবান ধাতু/ তেলের বাজার মুল্্যের মত নয়, speculative (অনুমান নির্ভর)। আমার এই কথাও ভুল ? আমিতো বলিনাই ক্রিপ্টোর ব্যবহার শুধু ডিসেন্ট্রালাইজ এক্সচেঞ্জ ব্যবহারে হয়। আশা করি আপনার মূল্যবান সময় থেকে একটু সময় নিয়ে উত্তর দিবেন
|
|
|
|
Review Master
|
|
August 29, 2020, 05:43:34 PM |
|
সেন্ট্রালাইজড এক্সচেঞ্জে আমরা যখন কোন কয়েন বা টোকেন ডিপসিট করি, আমরা আমাদের টোকেন কি এক্সচেঞ্জের হাতে তুলে দেইনা ? তখন সম্পদের সম্পূর্ণ মালিকানা কি আমাদের থাকে? এটা ক্রিপ্টোর উদ্দেশ্য ?
সেন্ট্রালাইজড এক্সচেঞ্জে ক্রিপ্টো রাখালে অবশ্যই ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারেন, এটা সত্য এবং এই বিষয়টি আমিও বার বার পূর্ববর্তী পোষ্টে অনেকবার বলেছি। এছাড়াও আরো একটি বিষয় বলেছি যে, সবসময় সেই ওয়ালেটে ক্রিপ্টো রাখবেন যেটার প্রাইভেট কি অথবা প্রবেশাধিকার আপনার কাছে আছে। তবে আপনার পূর্বের পোষ্ট আপনি যেমন করে কথাটা বলেছেন, সেটি পোষ্টের রিপ্লাইয়ের সাথে মিল রাখেনি আমার কাছে। কারণ আপনি সম্পূর্ণরূপে কথাটি লেখেন নাই। আমি বলেছিলাম ক্রিপ্টোর মূল্য , মূল্যবান ধাতু/ তেলের বাজার মুল্্যের মত নয়, speculative (অনুমান নির্ভর)। আমার এই কথাও ভুল ?
আমি এটির সাথে ৫০-৫০ এর মধ্যে আছে। কারণ সব ক্রিপ্টো এমন না এবং বিটকয়েনের তো একবারেই সঠিক বলা যায় না। কারণ বিটকয়েনে যখনই এডোপশন হয়, তখনেই মূল্য উদ্ধগতি দেখা যায়। এছাড়াও আরো কিছু বিষয় থাকে এবং অনেকে তো অনুমান করে বলে বিটকয়েন ২০২১ সালে ৩-৫ লক্ষ ডলারে যাবে। যদি সম্পূর্ণরূপে অনুমান নির্ভর হয়, তাহলে এই অনুমান দেখার অপেক্ষায় রইলাম। নোট: আমি বিটকয়েনে বিশ্বাস রাখি। কারণ বিটকয়েনের মূল্য ওঠানামা করলেও আজ হোক আর কাল হোক বৃদ্ধি পাবে। আর হয়তো বিটকয়েনের মূল্য অদূর ভবিষ্যতে ১ মিলিয়ন ডলারেও যাইতে পারে। আশা করি আপনার মূল্যবান সময় থেকে একটু সময় নিয়ে উত্তর দিবেন
অবশ্যই, উত্তর দেওয়ার জন্য আমি প্রস্তুত যেখানে কোনো নতুন কিছু জানতে পারবো।
|
|
|
|
malekbaba
Legendary
Offline
Activity: 1526
Merit: 1026
SellDefi.com | Earn by selling files
|
|
August 29, 2020, 07:23:48 PM |
|
সেন্ট্রালাইজড এক্সচেঞ্জে আমরা যখন কোন কয়েন বা টোকেন ডিপসিট করি, আমরা আমাদের টোকেন কি এক্সচেঞ্জের হাতে তুলে দেইনা ? তখন সম্পদের সম্পূর্ণ মালিকানা কি আমাদের থাকে? এটা ক্রিপ্টোর উদ্দেশ্য ?
সেন্ট্রালাইজড এক্সচেঞ্জে ক্রিপ্টো রাখালে অবশ্যই ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারেন, এটা সত্য এবং এই বিষয়টি আমিও বার বার পূর্ববর্তী পোষ্টে অনেকবার বলেছি। এছাড়াও আরো একটি বিষয় বলেছি যে, সবসময় সেই ওয়ালেটে ক্রিপ্টো রাখবেন যেটার প্রাইভেট কি অথবা প্রবেশাধিকার আপনার কাছে আছে। তবে আপনার পূর্বের পোষ্ট আপনি যেমন করে কথাটা বলেছেন, সেটি পোষ্টের রিপ্লাইয়ের সাথে মিল রাখেনি আমার কাছে। কারণ আপনি সম্পূর্ণরূপে কথাটি লেখেন নাই। আমি বলেছিলাম ক্রিপ্টোর মূল্য , মূল্যবান ধাতু/ তেলের বাজার মুল্্যের মত নয়, speculative (অনুমান নির্ভর)। আমার এই কথাও ভুল ?
আমি এটির সাথে ৫০-৫০ এর মধ্যে আছে। কারণ সব ক্রিপ্টো এমন না এবং বিটকয়েনের তো একবারেই সঠিক বলা যায় না। কারণ বিটকয়েনে যখনই এডোপশন হয়, তখনেই মূল্য উদ্ধগতি দেখা যায়। এছাড়াও আরো কিছু বিষয় থাকে এবং অনেকে তো অনুমান করে বলে বিটকয়েন ২০২১ সালে ৩-৫ লক্ষ ডলারে যাবে। যদি সম্পূর্ণরূপে অনুমান নির্ভর হয়, তাহলে এই অনুমান দেখার অপেক্ষায় রইলাম। নোট: আমি বিটকয়েনে বিশ্বাস রাখি। কারণ বিটকয়েনের মূল্য ওঠানামা করলেও আজ হোক আর কাল হোক বৃদ্ধি পাবে। আর হয়তো বিটকয়েনের মূল্য অদূর ভবিষ্যতে ১ মিলিয়ন ডলারেও যাইতে পারে। আশা করি আপনার মূল্যবান সময় থেকে একটু সময় নিয়ে উত্তর দিবেন
অবশ্যই, উত্তর দেওয়ার জন্য আমি প্রস্তুত যেখানে কোনো নতুন কিছু জানতে পারবো। অন্যের জ্ঞানকে সম্মান করি। যদি আমার কথা গুলা যৌক্তিক ছিল, আমার সব কথার চুল চেড়া বিশ্লেষণ করে আবার আমার কথায় ফেরত এলেন বেশিরভাগক্ষেত্রে। প্রাসঙ্গিকভাবেই প্রবাদ বলেছিলাম, আপনি হয়ত আরও ডিটেইল উত্তর চান। ভবিষ্যতে বিটকয়েন এর মুল্য বাড়বে। মোট বিটকয়েনের সংখ্যা হবে ফিক্সড, চাহিদা বাড়বে। মানুষের মাঝে ক্রিপ্টো জনপ্রিয় হবে, এসব কিছু মিলিয়ে বলা হয়েছে, ক্রিপ্টোর দাম অনুমান নির্ভর। কিন্তু তেল বা মুল্যবান ধাতুর দাম এরুপ নয়। আপনি হয়ত স্পেকুলেটিভ কথার শাব্দিক অর্থ নিয়ে কনফিউযড
|
|
|
|
Review Master
|
|
August 29, 2020, 08:03:03 PM |
|
অন্যের জ্ঞানকে সম্মান করি। যদি আমার কথা গুলা যৌক্তিক ছিল, আমার সব কথার চুল চেড়া বিশ্লেষণ করে আবার আমার কথায় ফেরত এলেন বেশিরভাগক্ষেত্রে। প্রাসঙ্গিকভাবেই প্রবাদ বলেছিলাম, আপনি হয়ত আরও ডিটেইল উত্তর চান। ভবিষ্যতে বিটকয়েন এর মুল্য বাড়বে। মোট বিটকয়েনের সংখ্যা হবে ফিক্সড, চাহিদা বাড়বে। মানুষের মাঝে ক্রিপ্টো জনপ্রিয় হবে, এসব কিছু মিলিয়ে বলা হয়েছে, ক্রিপ্টোর দাম অনুমান নির্ভর। কিন্তু তেল বা মুল্যবান ধাতুর দাম এরুপ নয়। আপনি হয়ত স্পেকুলেটিভ কথার শাব্দিক অর্থ নিয়ে কনফিউযড
মজা পাইলাম অনেক 🤣🤣। মাফ করবেন, আমি আপনার মতো ম্যানুপুলেশন করি না। আর আমি আগের পোষ্টেই বলেছি যে, আপনার বলা স্পেকুলেটিভ বা অনুমান কথার সাথে আমি ৫০% একমত, কিন্তু সম্পূর্ণরূপে নয়। আমি যদি আপনার বলা স্পেকুলেটিভ এর শাব্দিক অর্থ নাই বুঝি বুঝাই দেন। শুধু একটাই কথা, করো কাছে ৬ আর কারো কাছে ৯ এবং কে কোন দিক বা দৃষ্টিভঙ্গিতে বিষয়টি দেখতেছে, সেটা তার উপর নির্ভরশীল। আর একটা বিষয় শেষ না করে অন্য একটি বিষয়ে যাওয়ার মাধ্যমে ম্যানুপুলেশন না করলে খুশি হব। আপনি যেখানে ঠিক, আমি সেখানে অবশ্যই সহমত পোষণ করেছি এবং ভবিষ্যতেও করব, কিন্তু একটা রিপ্লাইয়ের অন্য মানে/অর্থ বের করার মানে কিছুই দেখি না। আমার প্রথম রিপ্লাইয়ের বিষয় ছিলো " লিব্রা আদৌ রিয়েল ক্রিপ্টো কি না?" আর আপনি বিষয়টি কোথা থেকে কোথায় নিয়ে গিয়েছেন। আপনার পরের রিপ্লাইয়ের বিষয়টি ছিলো বিটকয়েন নিয়ে বেশি । আমি আপনার রিপ্লাইয়ের কোনো যৌক্তিকতা খুজে পাইলাম না। আবারো বললাম, করো কাছে ৬ আর কারো কাছে ৯ এবং কে কোন দিক বা দৃষ্টিভঙ্গিতে বিষয়টি দেখতেছে, সেটা তার উপর নির্ভরশীল।
|
|
|
|
Fatemablabla
Full Member
Offline
Activity: 560
Merit: 180
I'm Matured Now
|
|
August 29, 2020, 08:56:06 PM |
|
snip
snip
আমার মতে আপনাদের দুই জনের কথাই সঠিক, এবং আপনাদের মতামত ১৯-২০। একই কথাকেই দুইজন ঘুড়িয়ে ফিরিয়ে সর্বশেষ এ একই মতে আসতেছেন।
|
|
|
|
Rafiqul123
Jr. Member
Offline
Activity: 266
Merit: 1
|
|
August 30, 2020, 07:28:19 AM |
|
কিপ্টোকারেন্সির ভবিষ্যত কেমন...?
পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে কিপ্টোকারেন্সির কদর বেড়েই চলেছে। দয়া করে একটু জানাবেন যদি কারো জানা থাকে। ধন্যবাদ।।
|
|
|
|
pankowri
Member
Offline
Activity: 728
Merit: 63
$CYBERCASH METAVERSE
|
|
August 30, 2020, 12:28:05 PM Last edit: August 30, 2020, 02:47:52 PM by pankowri |
|
কিপ্টোকারেন্সির ভবিষ্যত কেমন...?
পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে কিপ্টোকারেন্সির কদর বেড়েই চলেছে।
এটা নিয়ে আপনি অনেক কিছু জানেন এটা আমি বিশ্বাস করি। কারন এর পরের লাইন টাই তার প্রমাণ। যাই হোক ক্রিপ্টোকারেন্সি এর কদর যেহেতু বেড়েই চলেছে তাহলে সমানতালে কিন্তু এর একসেপটেন্সি ও বেড়ে চলেছে। মানুষ নতুন জিনিস জানছে। নিজের কাজের গোপনীয়তা রক্ষার সুযোগ পাচ্ছে। বড় বড় ডিল করার সুযোগ রয়েছে। ট্রেডিং এর বিস্তৃতি সম্পর্কে আশা করি আর বলা লাগবেনা। দৈনন্দিন কেনাকাটা থেকে শুরু করে মোটামুটি এখনকার যুগে ভালো থেকে শুরু করে অনেক খারাপ কাজ সম্পন্ন করার কাজেও ক্রিপ্টোকারেন্সির ব্যবহার লক্ষনীয়। আশা করি বুঝতে পেরেছেন। একটু গুগল করলে আরো ভালো বুঝতে পারবেন। আমাদের বাংলাদেশের ৯৯% মানুষ বিটকয়েন কি তা জানেই না।
আপনার ধারনাটি সঠিক নয়। কারন আমাদের দেশের ১% মানুষ এখনো অনলাইন শপিং করে না। আর বিটকয়েন তো অনেক পরের হিসাব। জাস্ট উদাহরণ হিসেবে বললাম। অনলাইন শপিং এখন আমাদের দেশে খুবই ভিজিবল জিনিস, এতো এতো মানুষ কেনাকাটা করেও সেটা ১% এ আনা সম্ভব হয় নি। হাইপোথেটিক্যাল উদাহরণ থেকে জিনিসটা ক্লিয়ার হয়ে যাবেন। অনেক দেশ থেকে কত ক্রিপ্টোকারেন্সি কত এক্সচেঞ্জ লঞ্চ হচ্ছে। আশা করি আমার দেশ ও এগিয়ে যাবে এই অনলাইন কারেন্সি তেও। আমাদের দেশ পরবর্তী ৫০ বছরেও ক্রিপ্টোকারেন্সি এর বৈধতা পাওয়ার কোনো চান্স নাই। আর দেশ পরিচালনার প্রতিটি দপ্তর প্রায় ধ্বংস। যাই হোক এটা আমাদের কাছে দিবা স্বপ্ন বৈ কিছুই না। তারপরও আমরা আশা রাখি একদিন হবে।
|
|
|
|
|